ঢাকা ০৪:৪৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

রাজশাহীর বাঘায় কঠোর লকডাউনে কাঁচা বাজার স্থিতিশীল বেড়েছে আদার দাম

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:১২:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১
  • / 75

বাঘা(রাজশাহী)প্রতিনিধি :সারা দেশে কঠোর লকডাউনে পণ্যবাহী ট্রাক বা পিকআপকে আওতামুক্ত রাখার ফলে এর  প্রভাব পড়েনি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের কাঁচা বাজার গুলোতে।

মঙ্গলবার (৬জুলাই) বাঘা  উপজেলার কয়েকটি বাজারে এর বাস্তব চিত্র দেখা গেছে। স্বাভাবিক সময়ের মত ব্যবসায়ীরা একই দামে বিক্রি করছেন বলে জানা গেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মধ্য কাঁচাসবজি ছাড়া ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি ভাবিয়ে তুলেছে বাঘার  নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষকে।

বাঘা বাজারের এক কাঁচা সবজি  ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান জানান,করোনা কালিন সময়ে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমে গেছে। বাজারে ক্রেতাসমাগম কম।

বাঘা বাজারে বেগুন প্রতি কেজি ৩০-৩৫ টাকায়, পটল ২০-২৫ টাকা, ঝিঙ্গা ২০-৩০ টাকা,  কোল্ডস্টোরেজ আলু ২০ টাকা, কাঁকরোল ৪০-৫০ টাকা,মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি১৫-২০ টাকা,কাঠুয়া ডাটা ১৫-২০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৩০-৪০ টাকা,লেবু ১০-১৫ টাকা (হালি) টাকায় বিক্রি হচ্ছে

এছাড়াও  পিয়াজ প্রতি কেজি ৪৫-৫০ টাকা,রসুন ৫০-৬০,শুকনা মরিচ ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ-ই দিকে আদার দাম কিছু দিন আগে ৬০ টাকা কেজি থাকলেও সামনে কুরবানির ঈদ উপলক্ষে ১০০-১২০ টাকা খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে।

উপজেলার তেঁথুলিয়া হাটে বাজার করতে আসা ক্রেতা রবিউল ইসলাম জানান, লকডাউনে কাঁচামালের দাম তেমন না বাড়লেও মাছ কিংবা মাংস হাটের দিকে নিম্ন শ্রেণির ব্যক্তিরা যেতে পারছে না কেননা এ-ই গুলো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ পাবনার ভাঙ্গুড়ায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

রাজশাহীর বাঘায় কঠোর লকডাউনে কাঁচা বাজার স্থিতিশীল বেড়েছে আদার দাম

প্রকাশিত সময় ০৪:১২:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুলাই ২০২১

বাঘা(রাজশাহী)প্রতিনিধি :সারা দেশে কঠোর লকডাউনে পণ্যবাহী ট্রাক বা পিকআপকে আওতামুক্ত রাখার ফলে এর  প্রভাব পড়েনি রাজশাহীর বাঘা উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারের কাঁচা বাজার গুলোতে।

মঙ্গলবার (৬জুলাই) বাঘা  উপজেলার কয়েকটি বাজারে এর বাস্তব চিত্র দেখা গেছে। স্বাভাবিক সময়ের মত ব্যবসায়ীরা একই দামে বিক্রি করছেন বলে জানা গেছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মধ্য কাঁচাসবজি ছাড়া ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি ভাবিয়ে তুলেছে বাঘার  নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষকে।

বাঘা বাজারের এক কাঁচা সবজি  ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান জানান,করোনা কালিন সময়ে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমে গেছে। বাজারে ক্রেতাসমাগম কম।

বাঘা বাজারে বেগুন প্রতি কেজি ৩০-৩৫ টাকায়, পটল ২০-২৫ টাকা, ঝিঙ্গা ২০-৩০ টাকা,  কোল্ডস্টোরেজ আলু ২০ টাকা, কাঁকরোল ৪০-৫০ টাকা,মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি১৫-২০ টাকা,কাঠুয়া ডাটা ১৫-২০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৩০-৪০ টাকা,লেবু ১০-১৫ টাকা (হালি) টাকায় বিক্রি হচ্ছে

এছাড়াও  পিয়াজ প্রতি কেজি ৪৫-৫০ টাকা,রসুন ৫০-৬০,শুকনা মরিচ ১৫০-২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ-ই দিকে আদার দাম কিছু দিন আগে ৬০ টাকা কেজি থাকলেও সামনে কুরবানির ঈদ উপলক্ষে ১০০-১২০ টাকা খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে।

উপজেলার তেঁথুলিয়া হাটে বাজার করতে আসা ক্রেতা রবিউল ইসলাম জানান, লকডাউনে কাঁচামালের দাম তেমন না বাড়লেও মাছ কিংবা মাংস হাটের দিকে নিম্ন শ্রেণির ব্যক্তিরা যেতে পারছে না কেননা এ-ই গুলো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ পাবনার ভাঙ্গুড়ায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন