ঢাকা ০১:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মাদকের ছড়াছড়ি চট্টগ্রাম মহানগরীর ডবলমুরিং থানাস্থ হাজীপাড়া মৌলভীপাড়ায়

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:৪৫:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মার্চ ২০২০
  • / 140

রায়হান হোসাইন, চট্টগ্রামঃ মরননেশা ইয়াবা সহ বিভিন্ন ধরনের মাদক দেশের এমন কোন স্থান নেই যেখানে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় না। বাদ পড়েনি কোন শ্রেনীর মানুষও এ মাদকের ছোবলে। জজ থেকে শুরু করে উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্ররাও পর্যন্ত জড়িয়ে পড়েছে ইয়াবার কবলে। যার নজির ইতিমধ্যে দেখা মিলেছে বিভিন্ন গনমাধ্যমে।

বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলেও পুরোপুরিভাবে বন্ধ হচ্ছে না এই ভয়াবহ মাদক।

টেকনাফ, কক্সবাজার এমনকি পার্শ্ববর্তি রাষ্ট্র ভারত থেকেও নাকি বিভিন্ন পন্থায়, বিভিন্ন কৌশলে প্রতিদিনই কোটি কোটি টাকার মাদকের চালান আসে।

চট্টগ্রাম মহানগরীর আগ্রাবাদ এলাকার বর্তমান অবস্থা খুবই ভয়াবহ আকার ধারণ করছে মরননেশা ইয়াবার কারণে। মৌলভীপাড়া, হাজীপাড়াকে এখন মাদকের কারখানাও বলা যেতে পারে।

এলাকার মানুষের তথ্য অনুযায়ী পাড়ার যুব সমাজ বেকার, সাংসারিক অস্বচ্ছতা, আর্থিক সংকট ইত্যাদি কারণে জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।

প্রথমে সেবন, পড়ে ব্যবসা বিষয়টি অহরহ দেখা মেলে। মাদকের নেশায় অথবা লোভে পড়ে ১৮ থেকে ৭০ বছরের বিভিন্ন বয়সী মানুষ জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।

ফলে সমাজের সাধারণ মানুষ বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

ইয়াবা সেবনকারীদের মাদকের টাকা জোগাড়ে অনেকেই সন্ত্রাসীমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে।

ডবলমুরিং থানা বেশ কয়েকবার অভিযান পরিচালনা করলেও মাদকের ভয়াবহতা কাটছে না এলাকা থেকে।

এলাকাবাসী মনে করেন, অভিযানে ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা ধরা পড়লেও ধরা ছোয়ার বাহিরেই থেকে যায় রাঘব বোয়ালেরা। একারনে মাদক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।

মাদকের ছড়াছড়ি চট্টগ্রাম মহানগরীর ডবলমুরিং থানাস্থ হাজীপাড়া মৌলভীপাড়ায়

প্রকাশিত সময় ১০:৪৫:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মার্চ ২০২০

রায়হান হোসাইন, চট্টগ্রামঃ মরননেশা ইয়াবা সহ বিভিন্ন ধরনের মাদক দেশের এমন কোন স্থান নেই যেখানে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় না। বাদ পড়েনি কোন শ্রেনীর মানুষও এ মাদকের ছোবলে। জজ থেকে শুরু করে উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্ররাও পর্যন্ত জড়িয়ে পড়েছে ইয়াবার কবলে। যার নজির ইতিমধ্যে দেখা মিলেছে বিভিন্ন গনমাধ্যমে।

বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করলেও পুরোপুরিভাবে বন্ধ হচ্ছে না এই ভয়াবহ মাদক।

টেকনাফ, কক্সবাজার এমনকি পার্শ্ববর্তি রাষ্ট্র ভারত থেকেও নাকি বিভিন্ন পন্থায়, বিভিন্ন কৌশলে প্রতিদিনই কোটি কোটি টাকার মাদকের চালান আসে।

চট্টগ্রাম মহানগরীর আগ্রাবাদ এলাকার বর্তমান অবস্থা খুবই ভয়াবহ আকার ধারণ করছে মরননেশা ইয়াবার কারণে। মৌলভীপাড়া, হাজীপাড়াকে এখন মাদকের কারখানাও বলা যেতে পারে।

এলাকার মানুষের তথ্য অনুযায়ী পাড়ার যুব সমাজ বেকার, সাংসারিক অস্বচ্ছতা, আর্থিক সংকট ইত্যাদি কারণে জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।

প্রথমে সেবন, পড়ে ব্যবসা বিষয়টি অহরহ দেখা মেলে। মাদকের নেশায় অথবা লোভে পড়ে ১৮ থেকে ৭০ বছরের বিভিন্ন বয়সী মানুষ জড়িয়ে পড়ছে মাদক ব্যবসায়।

ফলে সমাজের সাধারণ মানুষ বর্তমানে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।

ইয়াবা সেবনকারীদের মাদকের টাকা জোগাড়ে অনেকেই সন্ত্রাসীমূলক কর্মকান্ডে লিপ্ত হচ্ছে।

ডবলমুরিং থানা বেশ কয়েকবার অভিযান পরিচালনা করলেও মাদকের ভয়াবহতা কাটছে না এলাকা থেকে।

এলাকাবাসী মনে করেন, অভিযানে ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা ধরা পড়লেও ধরা ছোয়ার বাহিরেই থেকে যায় রাঘব বোয়ালেরা। একারনে মাদক পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।