ঢাকা ১১:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

রায়হান হত্যার আসামি কনস্টেবল হারুন স্বীকারোক্তি না দেয়ায় কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:১৮:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ নভেম্বর ২০২০
  • / 77

সিলেট প্রাতিনিধিঃ রায়হান হত্যা মামলায় বরখাস্তকৃত পুলিশ কনস্টেবল হারুনুর রশিদ আদালতে জবানবন্দিতে স্বীকারোক্তি দিতে রাজি না হওয়ায় বিচারক জিহাদুর রহমান তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিলেন।

দুই দফায় আট দিন রিমান্ড শেষে রোববার একই নভেম্বর দুপুরে হারুন-উর-রশিদকে সিলেট মহানগর হাকিম আদালতে তোলা হয় সেখান থেকে স্বীকারোক্তি না দেয়ায় তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এই তথ্যটি রায়হান হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই পুলিশ প্রদর্শক মুহিদুল ইসলামের থেকে জানা গেছে।

গত ২৯ শে অক্টোবর হারুনুর রশিদকে দ্বিতীয় দফায় তিনদিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছিল একই মামলায় প্রথম দফায় তাকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছিল।

একই মামলায় আসামি টিটু চন্দ্র দাস কেউ এর আগে দুই দফায় ৮ দিনের রিমান্ডে নিয়েছিল পিবিআই।

গত ২৯ অক্টোবর ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে রায়হান হত্যা মামলায় গ্রেফতার এএসআই আশেকী এলাহীকে।

ঘটনাটি সূত্রপাত হয় গত ১১ অক্টোবর ভরে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে রায়হান আহাম্মেদ নামক ৩৪ বছর বয়সের এক যুবককে পুলিশ নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করে।আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তিনি তার শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সিলেট নগরীর আখালিয়া নেহারিপারার রফিকুল ইসলামের ছেলে রায়হান। নগরীর রিকাবীবাজার স্টেডিয়াম মার্কেটে এক চিকিৎসকের চেম্বারে রায়হান কাজ করতেন।

রাবণের মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী ১২ ই অক্টোবর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে হেফাজতে মৃত্যু আইনে মামলা দায়ের করেন সিলেটের কোতোয়ালি থানায়। এরপরে রায়হানকে ফাড়িতে এনে নির্যাতনের প্রাথমিক প্রমাণ পায় পুলিশের পক্ষ থেকে এর গঠন করা একটি কমিটি।

এই তদন্তের প্রেক্ষিতে বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া, তৌহিদ মিয়া, কনস্টেবল হারুনুর রশিদঅতিত চন্দ্র দাসকে সাময়িক বরখাস্ত এবং এ এস আই আশেক এলাহী এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল শওকত হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়।

মামলার যিনি প্রধান অভিযুক্ত এএসআই আকবর তিনি এখনো পলাতক রয়েছেন। তাছাড়া রায়হানের স্ত্রীর দায়ের করা মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই।

রায়হান হত্যার আসামি কনস্টেবল হারুন স্বীকারোক্তি না দেয়ায় কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ

প্রকাশিত সময় ০৯:১৮:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ নভেম্বর ২০২০

সিলেট প্রাতিনিধিঃ রায়হান হত্যা মামলায় বরখাস্তকৃত পুলিশ কনস্টেবল হারুনুর রশিদ আদালতে জবানবন্দিতে স্বীকারোক্তি দিতে রাজি না হওয়ায় বিচারক জিহাদুর রহমান তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দিলেন।

দুই দফায় আট দিন রিমান্ড শেষে রোববার একই নভেম্বর দুপুরে হারুন-উর-রশিদকে সিলেট মহানগর হাকিম আদালতে তোলা হয় সেখান থেকে স্বীকারোক্তি না দেয়ায় তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

এই তথ্যটি রায়হান হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই পুলিশ প্রদর্শক মুহিদুল ইসলামের থেকে জানা গেছে।

গত ২৯ শে অক্টোবর হারুনুর রশিদকে দ্বিতীয় দফায় তিনদিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছিল একই মামলায় প্রথম দফায় তাকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছিল।

একই মামলায় আসামি টিটু চন্দ্র দাস কেউ এর আগে দুই দফায় ৮ দিনের রিমান্ডে নিয়েছিল পিবিআই।

গত ২৯ অক্টোবর ৫ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে রায়হান হত্যা মামলায় গ্রেফতার এএসআই আশেকী এলাহীকে।

ঘটনাটি সূত্রপাত হয় গত ১১ অক্টোবর ভরে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে রায়হান আহাম্মেদ নামক ৩৪ বছর বয়সের এক যুবককে পুলিশ নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা করে।আহত অবস্থায় প্রথমে তাকে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তিনি তার শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সিলেট নগরীর আখালিয়া নেহারিপারার রফিকুল ইসলামের ছেলে রায়হান। নগরীর রিকাবীবাজার স্টেডিয়াম মার্কেটে এক চিকিৎসকের চেম্বারে রায়হান কাজ করতেন।

রাবণের মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী ১২ ই অক্টোবর রাতে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে হেফাজতে মৃত্যু আইনে মামলা দায়ের করেন সিলেটের কোতোয়ালি থানায়। এরপরে রায়হানকে ফাড়িতে এনে নির্যাতনের প্রাথমিক প্রমাণ পায় পুলিশের পক্ষ থেকে এর গঠন করা একটি কমিটি।

এই তদন্তের প্রেক্ষিতে বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া, তৌহিদ মিয়া, কনস্টেবল হারুনুর রশিদঅতিত চন্দ্র দাসকে সাময়িক বরখাস্ত এবং এ এস আই আশেক এলাহী এএসআই কুতুব আলী ও কনস্টেবল শওকত হোসেনকে প্রত্যাহার করা হয়।

মামলার যিনি প্রধান অভিযুক্ত এএসআই আকবর তিনি এখনো পলাতক রয়েছেন। তাছাড়া রায়হানের স্ত্রীর দায়ের করা মামলাটি তদন্ত করছে পিবিআই।