ঢাকা ০৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

গাইবান্ধায় সরকারী বিধিনিষেধ না মেনেই জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০২:২৭:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১
  • / 133

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ দেশে করোনার সংক্রমণ এড়াতে সরকার নির্দেশিত বিধিনিষেধের মাঝেই ক্রেতাদের উপস্থিতিতে জমে উঠেছে পুড়ো দমে গাইবান্ধার বিপণিবিতান, মার্কেট ও শপিংমল।

এসব শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে সকাল ০৯ টা থেকে রাত পর্যন্ত পুরো দমে চলে ক্রেতাদের কেনাকাটা। গাইবান্ধা সালিমা সুপার মার্কেট, পৌর মার্কেট,দরফদার মেনশন, ইসলাম প্লাজা সহ আশপাশের বিভিন্ন মার্কেট ও শপিংমল ঘুরে দেখা যায় সকাল থেকেই সর্বত্রই ছিল ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়।

আর শপিং করতে আসা ক্রেতাদের চাহিদা পূরণে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা যায় দোকানিদেরকেও।এসময় মার্কেটে আসা সাধারণ জনগণ ও দোকানি কারো মাঝেই দেখা যায়নি মাস্ক ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবনতা। আর কেউই মানছেনা সামাজিক দূরত্ব।

মূলত আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করেই কেনাকাটার এই মহোৎসব। দোকানে দোকানে ” নো মাস্ক, নো মাস্ক সার্ভিস ” লেখা থাকলেও সেই দোকানিরাই পরছে না মাস্ক! নেই স্বাস্থ্যবিধিও।অনেকটা করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি মাথায় নিয়েই দোকানে দোকানে ঘুরে পছন্দের পণ্য কিনতে দেখা যায় ক্রেতাদের।

ঈদের কেনাকাটার কারনে যেন স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব ভঙ্গ না হয় সেদিকে নজর রাখার পরামর্শ রয়েছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। নইলে পাশের দেশ ভারতের মতো পরিস্থিতি হতে পারে বাংলাদেশেও!

গাইবান্ধায় সরকারী বিধিনিষেধ না মেনেই জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা

প্রকাশিত সময় ০২:২৭:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ দেশে করোনার সংক্রমণ এড়াতে সরকার নির্দেশিত বিধিনিষেধের মাঝেই ক্রেতাদের উপস্থিতিতে জমে উঠেছে পুড়ো দমে গাইবান্ধার বিপণিবিতান, মার্কেট ও শপিংমল।

এসব শপিংমল ও মার্কেটগুলোতে সকাল ০৯ টা থেকে রাত পর্যন্ত পুরো দমে চলে ক্রেতাদের কেনাকাটা। গাইবান্ধা সালিমা সুপার মার্কেট, পৌর মার্কেট,দরফদার মেনশন, ইসলাম প্লাজা সহ আশপাশের বিভিন্ন মার্কেট ও শপিংমল ঘুরে দেখা যায় সকাল থেকেই সর্বত্রই ছিল ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়।

আর শপিং করতে আসা ক্রেতাদের চাহিদা পূরণে ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা যায় দোকানিদেরকেও।এসময় মার্কেটে আসা সাধারণ জনগণ ও দোকানি কারো মাঝেই দেখা যায়নি মাস্ক ও স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবনতা। আর কেউই মানছেনা সামাজিক দূরত্ব।

মূলত আসন্ন ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করেই কেনাকাটার এই মহোৎসব। দোকানে দোকানে ” নো মাস্ক, নো মাস্ক সার্ভিস ” লেখা থাকলেও সেই দোকানিরাই পরছে না মাস্ক! নেই স্বাস্থ্যবিধিও।অনেকটা করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি মাথায় নিয়েই দোকানে দোকানে ঘুরে পছন্দের পণ্য কিনতে দেখা যায় ক্রেতাদের।

ঈদের কেনাকাটার কারনে যেন স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব ভঙ্গ না হয় সেদিকে নজর রাখার পরামর্শ রয়েছে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের। নইলে পাশের দেশ ভারতের মতো পরিস্থিতি হতে পারে বাংলাদেশেও!