ঢাকা ১১:০৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

কেন আমাদের চুল পরে যায়…..

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:৫৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০
  • / 87

চুল পরে যাওয়া প্রায় সকলের জন্য একটি কমন এবং অতি চিন্তার বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। যার কারনে সকলেই এর সমাধান খুজছেন। তবে সকলেরই এটা জানা উচিত যে সমস্যা সমাধানের পূর্বে এর উৎস তথা কারন খুজে বের করা। অর্থাৎ কি কারনে চুল ঝরে যাচ্ছে তার উৎস সম্পর্কে জানা।

চুল পরার অনেক কারণ রয়েছে। যার মধ্যে খুবই কমন কারন যেগুলো, সেগুলো হচ্ছে খুসকি, চুলের গোড়ায় ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন, মাথায় ফাংগাল ইনফেকশন এবং এমন অনেক ধরনের রোগ রয়েছে যার কারনে চুল ঝরে যায়।

প্রথমে খুজে বের করতে হবে যে, আসলে কোন কারনটির জন্য প্রকৃতপক্ষে চুল গুলো পরে যাচ্ছে। তারপর সেই অনুযায়ী সমাধান করতে হবে, কেননা প্রত্যেকটি সমস্যা যেমন ভিন্ন তাদের সমাধানের উপায়সমূহও ভিন্ন।

ভিটামিন ও বায়োটিন ডিফিসিয়েন্সির অভাবেও চুল পরে যায়। ভিটামিন-এ , ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-ই এর অভাবে সাধারনত চুল পরে থাকে। এ ক্ষেত্রে কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পরছে প্রথমে তা জানতে হবে। এবং তারপর উক্ত ভিটামিনের ঘাটতি পূরনের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।

ডায়াবেটিক এবং থায়রয়েড রোগীদের চুল পরার বিষয়টা অনেক কমন। হাইপোথাইরয়েড রোগীরা যদি সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহন না করে থাকে তবে তাদের চুল অতি দ্রুত পরতে থাকে। সে জন্য হাইপোথাইরয়েড রোগীদের উচিৎ যথাযথভাবে চিকিৎসা গ্রহন করা। নয়তো অধিক হারে চুল পরে যাওয়ার আশংকা থেকে যায়।

মাথায় উকুন হলেও চুল পরে যায়। উকুন বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতি পরিচিত একটি শব্দ। বাংলাদেশে প্রায় ৬৫.৫% মানুষের মাথা উকুনে আক্রান্ত। এর কারনেও চুল পরে যেতে দেখা যায়।

সুতরাং চুল পরার আসল কারণ সম্বন্ধে জেনে তবেই সমাধান খোঁজা উচিত। এতে সমাধান অতি দ্রুত ও সঠিক উপায় পাওয়া যায়। যদি সমস্যা খুঁজে না পাওয়া যায় তবে বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

সংগৃহীত

কেন আমাদের চুল পরে যায়…..

প্রকাশিত সময় ০৬:৫৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অক্টোবর ২০২০

চুল পরে যাওয়া প্রায় সকলের জন্য একটি কমন এবং অতি চিন্তার বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। যার কারনে সকলেই এর সমাধান খুজছেন। তবে সকলেরই এটা জানা উচিত যে সমস্যা সমাধানের পূর্বে এর উৎস তথা কারন খুজে বের করা। অর্থাৎ কি কারনে চুল ঝরে যাচ্ছে তার উৎস সম্পর্কে জানা।

চুল পরার অনেক কারণ রয়েছে। যার মধ্যে খুবই কমন কারন যেগুলো, সেগুলো হচ্ছে খুসকি, চুলের গোড়ায় ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন, মাথায় ফাংগাল ইনফেকশন এবং এমন অনেক ধরনের রোগ রয়েছে যার কারনে চুল ঝরে যায়।

প্রথমে খুজে বের করতে হবে যে, আসলে কোন কারনটির জন্য প্রকৃতপক্ষে চুল গুলো পরে যাচ্ছে। তারপর সেই অনুযায়ী সমাধান করতে হবে, কেননা প্রত্যেকটি সমস্যা যেমন ভিন্ন তাদের সমাধানের উপায়সমূহও ভিন্ন।

ভিটামিন ও বায়োটিন ডিফিসিয়েন্সির অভাবেও চুল পরে যায়। ভিটামিন-এ , ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-ই এর অভাবে সাধারনত চুল পরে থাকে। এ ক্ষেত্রে কোন ভিটামিনের অভাবে চুল পরছে প্রথমে তা জানতে হবে। এবং তারপর উক্ত ভিটামিনের ঘাটতি পূরনের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।

ডায়াবেটিক এবং থায়রয়েড রোগীদের চুল পরার বিষয়টা অনেক কমন। হাইপোথাইরয়েড রোগীরা যদি সঠিকভাবে চিকিৎসা গ্রহন না করে থাকে তবে তাদের চুল অতি দ্রুত পরতে থাকে। সে জন্য হাইপোথাইরয়েড রোগীদের উচিৎ যথাযথভাবে চিকিৎসা গ্রহন করা। নয়তো অধিক হারে চুল পরে যাওয়ার আশংকা থেকে যায়।

মাথায় উকুন হলেও চুল পরে যায়। উকুন বাংলাদেশের মানুষের কাছে অতি পরিচিত একটি শব্দ। বাংলাদেশে প্রায় ৬৫.৫% মানুষের মাথা উকুনে আক্রান্ত। এর কারনেও চুল পরে যেতে দেখা যায়।

সুতরাং চুল পরার আসল কারণ সম্বন্ধে জেনে তবেই সমাধান খোঁজা উচিত। এতে সমাধান অতি দ্রুত ও সঠিক উপায় পাওয়া যায়। যদি সমস্যা খুঁজে না পাওয়া যায় তবে বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

সংগৃহীত