ঢাকা ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ বন্ধের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন, ইউএনও বলছেন বিরোধী পক্ষ জাল দলিল দেখিয়ে কাজে বাধা সৃষ্টি করছে

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৯:৪৩:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল ২০২২
  • / 56

আশ্রায়াণ প্রকল্প কাজে বাধা

নাটোরের লালপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিবাদমান জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: নাহিদ হোসেন

 

লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, ২৯ এপ্রিল ২০২২

লালপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ বন্ধের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন, ইউএনও বলছেন বিরোধী পক্ষ জাল দলিল দেখিয়ে কাজে বাধা সৃষ্টি করছে।

নাটোরের লালপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিবাদমান জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের অভিযোগ তুলে রায় না হওয়া পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ বন্ধ রাখার জন্য সংবাদ সম্মেলন করেছেন একটি পরিবার।

বুধবার সকালে উপজেলার দুয়ারিয়া ইউনিয়নের টিটিয়া মাঝগ্রামে নির্মাণাধীন আশ্রায়ণ প্রকল্পের জমি নিজেদের দাবী করে সংশ্লিষ্ট প্রকল্প স্থগিত রাখার জন্য সংবাদ সম্মেলন করেন টিটিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজের ওয়ারিশগণ।

তাদের দাবী যে জমিতে আশ্রায়ণ প্রকল্পের কাজ চলছে সে জমিটি ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত।

লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভুগী হাবিবুর রহমান জানান, ওয়ারিশ সুত্রে টিটিয়া মৌজার ৭৭৮/৭৭৩ হালদাগের ০.৬৫ একর জমিতে আমরা প্রায় ৫৪ বছর ধরে বসবাস করছি। কিন্তু, কয়েকদিন আগে হঠাৎ করেই সরকারী লোকজন বাড়ির বিভিন্ন গাছ কেটে ফেলে পাকা ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেন। আমরা তখন জানতে পারি এই জমিটি খাস খতিয়ানে অন্তভুক্ত। পরে গত ৬ /৪/২০২২ইং তারিখে আদালতে রেকর্ড সংশোধনী মামলা করে গৃহ নির্মাণ কাজে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে লিখিত আবেদন করি।

আদালত আগামী ১৭/৪/২০২২ শুনানীর দিন নির্ধারণ করে কেন অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেয়া হবে না সে ব্যাপারে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। কিন্তু আদালতে মামলাধীন বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ জমিতে সব রকমের স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ রাখার নিয়ম থাকলেও ঠিকাদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা মানছেন না।

এ বিষয়ে বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকায় সংবাদও পরিবেশিত হয়েছে। তবু তারা ঘর নির্মাণ করেই যাচ্ছেন। আমরা এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি – যেন অবিলম্বে মামলাধীন জমিতে প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা সুলতানা বলেন, তারা ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি কাজে বাধা প্রদান করছে। শীঘ্রই তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

 

 আরও পড়ুনঃ

আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ বন্ধের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন, ইউএনও বলছেন বিরোধী পক্ষ জাল দলিল দেখিয়ে কাজে বাধা সৃষ্টি করছে

প্রকাশিত সময় ০৯:৪৩:১৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ এপ্রিল ২০২২
নাটোরের লালপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিবাদমান জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: নাহিদ হোসেন

 

লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, ২৯ এপ্রিল ২০২২

লালপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ বন্ধের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন, ইউএনও বলছেন বিরোধী পক্ষ জাল দলিল দেখিয়ে কাজে বাধা সৃষ্টি করছে।

নাটোরের লালপুরে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে বিবাদমান জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণের অভিযোগ তুলে রায় না হওয়া পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ বন্ধ রাখার জন্য সংবাদ সম্মেলন করেছেন একটি পরিবার।

বুধবার সকালে উপজেলার দুয়ারিয়া ইউনিয়নের টিটিয়া মাঝগ্রামে নির্মাণাধীন আশ্রায়ণ প্রকল্পের জমি নিজেদের দাবী করে সংশ্লিষ্ট প্রকল্প স্থগিত রাখার জন্য সংবাদ সম্মেলন করেন টিটিয়া গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজের ওয়ারিশগণ।

তাদের দাবী যে জমিতে আশ্রায়ণ প্রকল্পের কাজ চলছে সে জমিটি ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত।

লিখিত বক্তব্যে ভুক্তভুগী হাবিবুর রহমান জানান, ওয়ারিশ সুত্রে টিটিয়া মৌজার ৭৭৮/৭৭৩ হালদাগের ০.৬৫ একর জমিতে আমরা প্রায় ৫৪ বছর ধরে বসবাস করছি। কিন্তু, কয়েকদিন আগে হঠাৎ করেই সরকারী লোকজন বাড়ির বিভিন্ন গাছ কেটে ফেলে পাকা ঘর নির্মাণের কাজ শুরু করেন। আমরা তখন জানতে পারি এই জমিটি খাস খতিয়ানে অন্তভুক্ত। পরে গত ৬ /৪/২০২২ইং তারিখে আদালতে রেকর্ড সংশোধনী মামলা করে গৃহ নির্মাণ কাজে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে লিখিত আবেদন করি।

আদালত আগামী ১৭/৪/২০২২ শুনানীর দিন নির্ধারণ করে কেন অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেয়া হবে না সে ব্যাপারে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। কিন্তু আদালতে মামলাধীন বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ জমিতে সব রকমের স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ রাখার নিয়ম থাকলেও ঠিকাদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা মানছেন না।

এ বিষয়ে বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকায় সংবাদও পরিবেশিত হয়েছে। তবু তারা ঘর নির্মাণ করেই যাচ্ছেন। আমরা এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি উর্দ্ধতন কর্তপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি – যেন অবিলম্বে মামলাধীন জমিতে প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা সুলতানা বলেন, তারা ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি কাজে বাধা প্রদান করছে। শীঘ্রই তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

 

 আরও পড়ুনঃ