ঢাকা ০২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মধুপুরে প্রভাবশালী একটি মহল বন বিভাগের বনায়ণকৃত ভূমি দখল করে লেবুর বাগান

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১১:৪৭:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / 85
টাঙ্গাইলের মধুপুরে প্রভাবশালী একটি মহল বন বিভাগের বনায়ণকৃত ভূমি দখল করে লেবুর বাগান।

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১১:৪৭ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ১, ২০২২

টাঙ্গাইলের মধুপুরে অরণখোলা ইউনিয়নের সাইনামারী ঝিগাতলা এলাকায় বন বিভাগের জায়গা দখল করে লেবুর বাগান করেছে একটি প্রভাবশালী মহল।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে জানা যায়, প্রায় শত বিঘা বনায়নকৃত ভুমির গাছ কেটে জমি দখল করে লেবুর বাগান করে দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছে কতিপয় প্রভাবশালী লোকজন।

বর্তমানে সিএফডব্লিওর জাহাঙ্গীর আলম স্থানীয়দের সহায়তায় উক্ত জমি দখলমুক্ত করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন।

সিএফডব্লিও জাহাঙ্গীর আলম জানান, বনায়ণ ধংস করে আমরা কাউকে বন বিভাগের জমি জবরদখল করতে দিবো না। সরকার আমাদের বন রক্ষার দায়িত্ব দিয়েছেন, আমরা স্থানীয়দের সহায়তা নিয়ে ভূমিদস্যুদের এই মধুপুর বন থেকে বিতারিত করবো।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন যাবত এক প্রভাবশালী ব্যাক্তি ঝিগাতলার প্রায় একশো বিঘা বনায়ণ ভূমি জবরদখল করে লেবুর বাগান করে আসছেন, বিষয়টি আমাদের নজরে আসলে আমি এবং সিএফডব্লির অন্যান্য সদস্যগনকে সঙ্গে নিয়ে উক্ত জমি উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে খুব শীঘ্রই এই দখলকৃত জমি উদ্ধার করে বন বিভাগের আওতায় এনে সামাজিক বনায়ণ গড়ে তুলবো।

স্থানীয় আঃ বাছেদ বলেন, দখলকৃত এই জমিতে বন বিভাগের লাগানো একাশিসহ বিভিন্ন প্রকার গাছ লাগানো ছিলো, সেই গাছ কেটে এই জমিতে লেবু বাগান করা হয়েছে। আমরা এলাকাবাসী চাই এই জমি আবারও বনায়ণ হউক।

সিএফডব্লিও এর সদস্যগন জানান, এ ব্যাপারে বন বিভাগ আমাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন।

মধুপুর উপজেলার দোখলা বিট কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন জানান, বন বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় প্রভাবশালী কিছু লোকজন জবরদখল করে বনের গাছ কেটে বিভিন্ন ফসলাদী আবাদ করছেন। আমরা সেই সকল জমি অবমুক্ত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

তিনি আরও জানান, শুধু সিএফডব্লিও নয় সরকারী জায়গা যে কেও দখলমুক্ত করতে পারেন এ ব্যাপারে সব ধরনের সার্বিক সহায়তা আমরা বন বিভাগ থেকে করবো।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


মধুপুরে প্রভাবশালী একটি মহল বন বিভাগের বনায়ণকৃত ভূমি দখল করে লেবুর বাগান

প্রকাশিত সময় ১১:৪৭:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
টাঙ্গাইলের মধুপুরে প্রভাবশালী একটি মহল বন বিভাগের বনায়ণকৃত ভূমি দখল করে লেবুর বাগান।

টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ১১:৪৭ অপরাহ্ন, সেপ্টেম্বর ১, ২০২২

টাঙ্গাইলের মধুপুরে অরণখোলা ইউনিয়নের সাইনামারী ঝিগাতলা এলাকায় বন বিভাগের জায়গা দখল করে লেবুর বাগান করেছে একটি প্রভাবশালী মহল।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সরেজমিনে জানা যায়, প্রায় শত বিঘা বনায়নকৃত ভুমির গাছ কেটে জমি দখল করে লেবুর বাগান করে দীর্ঘদিন ধরে ভোগ দখল করে আসছে কতিপয় প্রভাবশালী লোকজন।

বর্তমানে সিএফডব্লিওর জাহাঙ্গীর আলম স্থানীয়দের সহায়তায় উক্ত জমি দখলমুক্ত করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছেন।

সিএফডব্লিও জাহাঙ্গীর আলম জানান, বনায়ণ ধংস করে আমরা কাউকে বন বিভাগের জমি জবরদখল করতে দিবো না। সরকার আমাদের বন রক্ষার দায়িত্ব দিয়েছেন, আমরা স্থানীয়দের সহায়তা নিয়ে ভূমিদস্যুদের এই মধুপুর বন থেকে বিতারিত করবো।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন যাবত এক প্রভাবশালী ব্যাক্তি ঝিগাতলার প্রায় একশো বিঘা বনায়ণ ভূমি জবরদখল করে লেবুর বাগান করে আসছেন, বিষয়টি আমাদের নজরে আসলে আমি এবং সিএফডব্লির অন্যান্য সদস্যগনকে সঙ্গে নিয়ে উক্ত জমি উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে খুব শীঘ্রই এই দখলকৃত জমি উদ্ধার করে বন বিভাগের আওতায় এনে সামাজিক বনায়ণ গড়ে তুলবো।

স্থানীয় আঃ বাছেদ বলেন, দখলকৃত এই জমিতে বন বিভাগের লাগানো একাশিসহ বিভিন্ন প্রকার গাছ লাগানো ছিলো, সেই গাছ কেটে এই জমিতে লেবু বাগান করা হয়েছে। আমরা এলাকাবাসী চাই এই জমি আবারও বনায়ণ হউক।

সিএফডব্লিও এর সদস্যগন জানান, এ ব্যাপারে বন বিভাগ আমাদেরকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন।

মধুপুর উপজেলার দোখলা বিট কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন জানান, বন বিভাগের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় প্রভাবশালী কিছু লোকজন জবরদখল করে বনের গাছ কেটে বিভিন্ন ফসলাদী আবাদ করছেন। আমরা সেই সকল জমি অবমুক্ত করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

তিনি আরও জানান, শুধু সিএফডব্লিও নয় সরকারী জায়গা যে কেও দখলমুক্ত করতে পারেন এ ব্যাপারে সব ধরনের সার্বিক সহায়তা আমরা বন বিভাগ থেকে করবো।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ