ঢাকা ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

উল্লাপাড়ায় আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্য আটক

উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৪:৫৭:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / 245

উল্লাপাড়ায় আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্য আটক।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভাসমান আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশ।

শনিবার ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে উল্লাপাড়া পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে এসকল মহিলা চোর ও ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করে। এসময় গ্রেফতারকৃত মহিলা চোর ও ছিনতাইকারীদের নিকট থেকে নগদ ১২ হাজার টাকা ও কয়েকটি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলো (১) বুলবুলি খাতুন ওরফে টুটু (৪৫), রূপালী খাতুন (৪০), মোছাঃ রূপালী (২৫), মোর্শদা খাতুন (৩০), রাবেয়া খাতুন (২১), শাবনুর খাতুন (২০), আনোয়ারা খাতুন (২০), আঞ্জু খাতুন (৩৫), নাছিমা খাতুন (২৭), রিক্তা খাতুন (১৪)। আটককৃতরা জামালপুর জেলার ইসলামপুর, পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলার বাসিন্দা।

ভুক্তভোগী মোছাঃ আছমা খাতুন নামের এক মহিলার অভিযোগের প্রেক্ষিতে শনিবার সকালে উল্লাপাড়া পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করে।

এব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উল্লাপাড়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সুত্রধর জানান, দীর্ঘদিন ধরে অভিনব কায়দায় এই মহিলা চোর চক্রটি এলাকার বিভিন্ন ব্যাক, বীমা সহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বাসাবাড়ি ও হাট-বাজারের বিভিন্ন স্থানে চুরি ও ছিনতাই করে আসছিল। শনিবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর শহরের বিভিন্ন স্পট থেকে তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ।

তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃতরা ছদ্মবেশে সংঘবদ্ধ হয়ে গ্রাহক সেজে বিভিন্ন ব্যাংকে ভীড় জমিয়ে গ্রাহকের উঠানো টাকা কৌশলে মানিব্যাগ ও ভেনেটিব্যাগ থেকে তুলে নিয়ে পালিয়ে যায়। এরা সবাই উল্লাপাড়া উপজেলার হাটিকুমরুল এলাকায় ভাসমান অবস্থায় ভাড়াটে ঘরে বসবাস করে আসছিল।

উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। অধিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।

উল্লাপাড়ায় আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্য আটক

প্রকাশিত সময় ০৪:৫৭:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভাসমান আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে উল্লাপাড়া মডেল থানা পুলিশ।

শনিবার ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে উল্লাপাড়া পৌর শহরের বিভিন্ন এলাকায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে এসকল মহিলা চোর ও ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করে। এসময় গ্রেফতারকৃত মহিলা চোর ও ছিনতাইকারীদের নিকট থেকে নগদ ১২ হাজার টাকা ও কয়েকটি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতরা হলো (১) বুলবুলি খাতুন ওরফে টুটু (৪৫), রূপালী খাতুন (৪০), মোছাঃ রূপালী (২৫), মোর্শদা খাতুন (৩০), রাবেয়া খাতুন (২১), শাবনুর খাতুন (২০), আনোয়ারা খাতুন (২০), আঞ্জু খাতুন (৩৫), নাছিমা খাতুন (২৭), রিক্তা খাতুন (১৪)। আটককৃতরা জামালপুর জেলার ইসলামপুর, পাবনা ও কুষ্টিয়া জেলার বাসিন্দা।

ভুক্তভোগী মোছাঃ আছমা খাতুন নামের এক মহিলার অভিযোগের প্রেক্ষিতে শনিবার সকালে উল্লাপাড়া পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে পুলিশ আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করে।

এব্যাপারে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উল্লাপাড়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার অমৃত সুত্রধর জানান, দীর্ঘদিন ধরে অভিনব কায়দায় এই মহিলা চোর চক্রটি এলাকার বিভিন্ন ব্যাক, বীমা সহ আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বাসাবাড়ি ও হাট-বাজারের বিভিন্ন স্থানে চুরি ও ছিনতাই করে আসছিল। শনিবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর শহরের বিভিন্ন স্পট থেকে তাদের গ্রেফতার করে পুলিশ।

তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃতরা ছদ্মবেশে সংঘবদ্ধ হয়ে গ্রাহক সেজে বিভিন্ন ব্যাংকে ভীড় জমিয়ে গ্রাহকের উঠানো টাকা কৌশলে মানিব্যাগ ও ভেনেটিব্যাগ থেকে তুলে নিয়ে পালিয়ে যায়। এরা সবাই উল্লাপাড়া উপজেলার হাটিকুমরুল এলাকায় ভাসমান অবস্থায় ভাড়াটে ঘরে বসবাস করে আসছিল।

উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসিফ মোহাম্মদ সিদ্দিকুল ইসলাম জানান, আন্তঃজেলা মহিলা চোর ও ছিনতাই চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। অধিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।