ঢাকা ১০:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

সুজানগরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

সুজানগর (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৮:৩৫:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
  • / 17



সুজানগরের দুলাই মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম শাজাহানের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অর্থ আত্মসাৎ সহ একাধিক অভিযোগ করেছেন ১২ জন ইউপি সদস্য।

সোমবার ১৫ এপ্রিল বিকেলে পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর এই অভিযোগ দায়ের করেন তারা।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ট্যাক্সের ৭ লাখ টাকা, জন্মনিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদপত্র, ট্রেড লাইসেন্সের টাকা আত্মসাৎ এবং ইউপি সদস্যদের সাথে আলোচনা না করে ইচ্ছে মাফিক বিভিন্ন প্রকল্পের কমিটি করে টাকা উত্তোলন করে থাকেন চেয়ারম্যান।

এছাড়াও ইউপি সদস্যদের ১৫ মাসের সম্মানী ভাতা থেকে বিরত করে রেখেছেন তিনি। ইউপি সদস্যরা সম্মানী চাইলেই চেয়ারম্যান বলেন, পরিষদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা নেই।

ইউপি সদস্যরা আরও জানান, চেয়ারম্যানের টাকা আত্মসাৎ ও স্বেচ্ছাচারিতা দিন দিন বেড়েই চলছে। নিরুপায় হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দেওয়া হলো।

এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম শাজাহান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে কিছু কুচক্র মহল তাদেরকে উস্কানি দিয়ে অভিযোগ দায়ের করিয়েছেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত পর্যায়ে রয়েছে।

এই রকম আরও টপিক

সুজানগরে ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

প্রকাশিত সময় ০৮:৩৫:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪



সুজানগরের দুলাই মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম শাজাহানের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অর্থ আত্মসাৎ সহ একাধিক অভিযোগ করেছেন ১২ জন ইউপি সদস্য।

সোমবার ১৫ এপ্রিল বিকেলে পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর এই অভিযোগ দায়ের করেন তারা।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ট্যাক্সের ৭ লাখ টাকা, জন্মনিবন্ধন, ওয়ারিশ সনদপত্র, ট্রেড লাইসেন্সের টাকা আত্মসাৎ এবং ইউপি সদস্যদের সাথে আলোচনা না করে ইচ্ছে মাফিক বিভিন্ন প্রকল্পের কমিটি করে টাকা উত্তোলন করে থাকেন চেয়ারম্যান।

এছাড়াও ইউপি সদস্যদের ১৫ মাসের সম্মানী ভাতা থেকে বিরত করে রেখেছেন তিনি। ইউপি সদস্যরা সম্মানী চাইলেই চেয়ারম্যান বলেন, পরিষদের ব্যাংক একাউন্টে টাকা নেই।

ইউপি সদস্যরা আরও জানান, চেয়ারম্যানের টাকা আত্মসাৎ ও স্বেচ্ছাচারিতা দিন দিন বেড়েই চলছে। নিরুপায় হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দেওয়া হলো।

এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম শাজাহান এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে কিছু কুচক্র মহল তাদেরকে উস্কানি দিয়ে অভিযোগ দায়ের করিয়েছেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মীর রাশেদুজ্জামান রাশেদ বলেন, অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টি তদন্ত পর্যায়ে রয়েছে।