ঢাকা ০৪:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মোবাইল ফোনে কথা বলতে নিষেধ করায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৪:৫৩:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
  • / 1



মোবাইলই জীবনের কাল হলো আটঘরিয়া উপজেলার খিদিরপুর শহীদ আব্দুল খালেক উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী জ্যামির।

স্কুলে মোবাইল এনে কথা বলায় শিক্ষিকার শাসনের ফলে মনের দুঃখে বিষপান করলে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে ৬ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে ৯ নভেম্বর তার মৃত্যু ঘটে।

জানা গেছে, আটঘরিইয়া উপজেলার মাঝপাড়া ইউনিয়নের হাতিগাড়া গ্রামের ও খিদিরপুর শহীদ আব্দুল খালেক উচ্চ বিদ্যালয় নবম শ্রেণীর ছাত্রী জ্যামি ঘটনার দিন মোবাইল নিয়ে স্কুলে এসে কারো সাথে কথা বলছিল। এসময় স্কুলের দুই শিক্ষিকা তা দেখে জ্যামিকে ডেকে নিয়ে শাসন করে এবং উচ্চবাচ্য কথাবার্তা বলে। এতে জ্যামি মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বাড়ি ফিরে সবার অজান্তে বিষপান করে। পরে তার অবস্থা বেগতিক দেখে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ৬ দিন যাবত মৃতুর সাথে পাঞ্জা লরে অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মেনে ৯ নভেম্বর তার মৃত্যু ঘটে।

এ ঘটনায় জ্যামির স্বজনদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হলেও স্কুলের অনেকের ধারণা জ্যামি তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে প্রেমালাপের কথা শুনেই স্কুলের শিক্ষিকারা জ্যামিকে শাসন করে এবং জ্যামি তা সহ্য করতে না পেরে বিষপান করে।

এই রকম আরও টপিক

মোবাইল ফোনে কথা বলতে নিষেধ করায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

প্রকাশিত সময় ০৪:৫৩:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫



মোবাইলই জীবনের কাল হলো আটঘরিয়া উপজেলার খিদিরপুর শহীদ আব্দুল খালেক উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী জ্যামির।

স্কুলে মোবাইল এনে কথা বলায় শিক্ষিকার শাসনের ফলে মনের দুঃখে বিষপান করলে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালে ৬ দিন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে ৯ নভেম্বর তার মৃত্যু ঘটে।

জানা গেছে, আটঘরিইয়া উপজেলার মাঝপাড়া ইউনিয়নের হাতিগাড়া গ্রামের ও খিদিরপুর শহীদ আব্দুল খালেক উচ্চ বিদ্যালয় নবম শ্রেণীর ছাত্রী জ্যামি ঘটনার দিন মোবাইল নিয়ে স্কুলে এসে কারো সাথে কথা বলছিল। এসময় স্কুলের দুই শিক্ষিকা তা দেখে জ্যামিকে ডেকে নিয়ে শাসন করে এবং উচ্চবাচ্য কথাবার্তা বলে। এতে জ্যামি মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে বাড়ি ফিরে সবার অজান্তে বিষপান করে। পরে তার অবস্থা বেগতিক দেখে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে ৬ দিন যাবত মৃতুর সাথে পাঞ্জা লরে অবশেষে মৃত্যুর কাছে হার মেনে ৯ নভেম্বর তার মৃত্যু ঘটে।

এ ঘটনায় জ্যামির স্বজনদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হলেও স্কুলের অনেকের ধারণা জ্যামি তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে প্রেমালাপের কথা শুনেই স্কুলের শিক্ষিকারা জ্যামিকে শাসন করে এবং জ্যামি তা সহ্য করতে না পেরে বিষপান করে।