ঢাকা ০৪:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মেয়রের বিরুদ্ধে পৌরসভার সহকারী কর আদায়কারীকে মারধরের অভিযোগ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৭:২১:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০
  • / 75

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজশাহীর পুঠিয়ায় পূর্বশত্রুতার জেরে পুঠিয়া পৌরসভার সহকারী কর আদায়কারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর ছোট ভাই অভিযুক্ত পৌর মেয়র রবিউল ইসলাম রবিসহ এক অফিস কর্মচারীর বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার ৫ মে বেলা সাড়ে ১ টার দিকে পুঠিয়া পৌরসবার ভেতরে সহকারী কর আদায়কারী সিরাজুল ইসলাম তার অফিসের কাজ করছিলেন। সিরাজুল ইসলামের ছোট ভাই মহিরুল ইসলামের সাথে পৌরসভার মেয়রের পূর্ব শক্রতার জেরে মেয়র অফিস সহকারী আতিকুর রহমাকে দিয়ে সিরাজুলকে মারধোরের নির্দেশ দেন। পরে পৌরসভার একটি কক্ষে সিরাজুল ইসলামকে লাঞ্চিত করে কিল ঘুসি মেরে জখম করা হয়।

থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সিরাজুল ইসলামের ছোট ভাই মহিরুল ইসলাম অভিযোগ দায়ের করেছে। পূর্ব শক্রতার জের ধরে দুপুর একটায় বাসা থেকে ফোন করে পৌরসভার ডাকা হয় সিরাজুলকে। পৌরসভায় আসলে শারিরিক ভাবে লাঞ্চিত করে এলোপাথারি ভাবে মারধোর করা হয়। এছাড়াও মেয়রের কথা না শুনলে জীবন নাশের হুমকি দেওয়া হয়। পরে সিরাজুলের অবস্থা বেশি খারাপ হলে থানা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্রে ভর্তি করা হয়।

সিরাজুল ইসলামের ছোট ভাই মহিরুল ইসলাম বলেন, ‘পূর্বপরিকল্পিতভাবে মেয়র তার বড় ভাইকে মারধর করেছে। পূর্ব থেকেই পৌর মেয়রের সঙ্গে তার ব্যবসা সংক্রান্ত টাকা-পয়সা নিয়ে দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। এরই জের ধরে আমার বড় ভাইকে মারধর করে ও জীবন নাশের হুমকি দেয়। দীর্ঘদিন থেকেই মেয়র আমার বড় ভাইজে হুমকি দিয়ে আসছে। তিনি এর সুষ্ঠ বিচার দাবী করে গত মঙ্গলবার রাতে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন’।

তবে মারধর করার বিষয়টি অস্বীকার করে পৌর মেয়র রবিউল ইসলাম বলেন,‘সিরাজুল হটাৎ করে অসুস্থ্য হয়ে যায়। পরে পৌরসভার কর্মচারীরা তাকে পুঠিয়া উপজেলা থানা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্্ের ভর্তি করে। তাকে কোন প্রকার মারধোর বা হুমকি ধামকি দেওয়া হয়নি’।

এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, সিরাজুলের ছোট ভাই মহিরুল বাদী হয়ে পৌর মেয়রসহ পৌরসভার অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে তার বড় ভাইকে মারধর করার অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত করে এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

মেয়রের বিরুদ্ধে পৌরসভার সহকারী কর আদায়কারীকে মারধরের অভিযোগ

প্রকাশিত সময় ০৭:২১:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ মে ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ রাজশাহীর পুঠিয়ায় পূর্বশত্রুতার জেরে পুঠিয়া পৌরসভার সহকারী কর আদায়কারীকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর ছোট ভাই অভিযুক্ত পৌর মেয়র রবিউল ইসলাম রবিসহ এক অফিস কর্মচারীর বিরুদ্ধে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার ৫ মে বেলা সাড়ে ১ টার দিকে পুঠিয়া পৌরসবার ভেতরে সহকারী কর আদায়কারী সিরাজুল ইসলাম তার অফিসের কাজ করছিলেন। সিরাজুল ইসলামের ছোট ভাই মহিরুল ইসলামের সাথে পৌরসভার মেয়রের পূর্ব শক্রতার জেরে মেয়র অফিস সহকারী আতিকুর রহমাকে দিয়ে সিরাজুলকে মারধোরের নির্দেশ দেন। পরে পৌরসভার একটি কক্ষে সিরাজুল ইসলামকে লাঞ্চিত করে কিল ঘুসি মেরে জখম করা হয়।

থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সিরাজুল ইসলামের ছোট ভাই মহিরুল ইসলাম অভিযোগ দায়ের করেছে। পূর্ব শক্রতার জের ধরে দুপুর একটায় বাসা থেকে ফোন করে পৌরসভার ডাকা হয় সিরাজুলকে। পৌরসভায় আসলে শারিরিক ভাবে লাঞ্চিত করে এলোপাথারি ভাবে মারধোর করা হয়। এছাড়াও মেয়রের কথা না শুনলে জীবন নাশের হুমকি দেওয়া হয়। পরে সিরাজুলের অবস্থা বেশি খারাপ হলে থানা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্রে ভর্তি করা হয়।

সিরাজুল ইসলামের ছোট ভাই মহিরুল ইসলাম বলেন, ‘পূর্বপরিকল্পিতভাবে মেয়র তার বড় ভাইকে মারধর করেছে। পূর্ব থেকেই পৌর মেয়রের সঙ্গে তার ব্যবসা সংক্রান্ত টাকা-পয়সা নিয়ে দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। এরই জের ধরে আমার বড় ভাইকে মারধর করে ও জীবন নাশের হুমকি দেয়। দীর্ঘদিন থেকেই মেয়র আমার বড় ভাইজে হুমকি দিয়ে আসছে। তিনি এর সুষ্ঠ বিচার দাবী করে গত মঙ্গলবার রাতে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন’।

তবে মারধর করার বিষয়টি অস্বীকার করে পৌর মেয়র রবিউল ইসলাম বলেন,‘সিরাজুল হটাৎ করে অসুস্থ্য হয়ে যায়। পরে পৌরসভার কর্মচারীরা তাকে পুঠিয়া উপজেলা থানা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্্ের ভর্তি করে। তাকে কোন প্রকার মারধোর বা হুমকি ধামকি দেওয়া হয়নি’।

এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল ইসলাম বলেন, সিরাজুলের ছোট ভাই মহিরুল বাদী হয়ে পৌর মেয়রসহ পৌরসভার অফিস সহকারীর বিরুদ্ধে তার বড় ভাইকে মারধর করার অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত করে এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।