ঢাকা ০৮:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

করোনা ভাইরাসের কারণে সয়াবিন নিয়ে চিন্তিত নোয়াখালীর সুবর্ণচরের কৃষক

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:০৪:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০২০
  • / 136

মোঃ মহিন উদ্দিন, নোয়াখালী, সুবর্ণচর প্রতিনিধিঃ

বর্তমান করোনা ভাইরাস (COVID-19) মহামারি আকার ধারণ করার কারণে ভেঙ্গে পড়ছে নোয়াখালীর সুর্ণচরের কৃষকেরা।

বন্ধ হয়ে গেছে তাদের আমদানি-রপ্তানি, কৃষক মনির আহাম্মেদ, আবুল কাশেম, জাহাঙ্গীর ও আলা উদ্দিন বলেন, আমরা প্রতি বছর সয়াবিন ভালো দরে বিক্রি করি এবং অনেক লাভবান হয়ে থাকি। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারনে আমরা সয়াবিন এর সঠিক বাজার দর পাচ্ছিনা, তাতে বাজার নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতার জের টানতে হচ্ছে আমাদের।

এদিকে সয়াবিনের দর না থাকার করণে প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তায় দিন পার করছে তারা। গ্রামের প্রাই ৭০% মানুষ কৃষি কাজে নিয়োজিত, পণ্যের দাম না থাকার কারণে অনেকেই কৃষি কাজ ছেড়ে দিচ্ছে বলে জানিছে কৃষকরা।

কৃষকরা দৈনিক স্বতঃকন্ঠকে জানাই, গত বছর প্রতিমণ সয়াবিন বিক্রি করেছি, ১৪শ থেকে ১৫শ টাকা, আর বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে সয়াবিনের বাজার নেমে এসেছে প্রতিমণ ১০০০-১০৫০/- টাকা, প্রতি মন দরে লোকশান দিতে হচ্ছে ৬শ থেকে ৬শ ৫০ টাকা।

এ বিষয়ে জানার জন্য সুর্ণচর উপজেলা কৃষিকর্মতা (শহিদুল ইসলাম’কে মুঠোফোনে বার বার কলদিয়ে ফোন রিসিভ না করাই তার মন্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

কৃষকদের দাবি সরকার সরাসরি তাদের থেকে যদি সয়াবিন ক্রয় করে তাহলে তারা নায্য মূল্য পাবে বলে আশা করছে।

করোনা ভাইরাসের কারণে সয়াবিন নিয়ে চিন্তিত নোয়াখালীর সুবর্ণচরের কৃষক

প্রকাশিত সময় ০৪:০৪:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ মে ২০২০

মোঃ মহিন উদ্দিন, নোয়াখালী, সুবর্ণচর প্রতিনিধিঃ

বর্তমান করোনা ভাইরাস (COVID-19) মহামারি আকার ধারণ করার কারণে ভেঙ্গে পড়ছে নোয়াখালীর সুর্ণচরের কৃষকেরা।

বন্ধ হয়ে গেছে তাদের আমদানি-রপ্তানি, কৃষক মনির আহাম্মেদ, আবুল কাশেম, জাহাঙ্গীর ও আলা উদ্দিন বলেন, আমরা প্রতি বছর সয়াবিন ভালো দরে বিক্রি করি এবং অনেক লাভবান হয়ে থাকি। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারনে আমরা সয়াবিন এর সঠিক বাজার দর পাচ্ছিনা, তাতে বাজার নিয়ন্ত্রণের ব্যর্থতার জের টানতে হচ্ছে আমাদের।

এদিকে সয়াবিনের দর না থাকার করণে প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তায় দিন পার করছে তারা। গ্রামের প্রাই ৭০% মানুষ কৃষি কাজে নিয়োজিত, পণ্যের দাম না থাকার কারণে অনেকেই কৃষি কাজ ছেড়ে দিচ্ছে বলে জানিছে কৃষকরা।

কৃষকরা দৈনিক স্বতঃকন্ঠকে জানাই, গত বছর প্রতিমণ সয়াবিন বিক্রি করেছি, ১৪শ থেকে ১৫শ টাকা, আর বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে সয়াবিনের বাজার নেমে এসেছে প্রতিমণ ১০০০-১০৫০/- টাকা, প্রতি মন দরে লোকশান দিতে হচ্ছে ৬শ থেকে ৬শ ৫০ টাকা।

এ বিষয়ে জানার জন্য সুর্ণচর উপজেলা কৃষিকর্মতা (শহিদুল ইসলাম’কে মুঠোফোনে বার বার কলদিয়ে ফোন রিসিভ না করাই তার মন্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

কৃষকদের দাবি সরকার সরাসরি তাদের থেকে যদি সয়াবিন ক্রয় করে তাহলে তারা নায্য মূল্য পাবে বলে আশা করছে।