ঢাকা ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার সুজানগরে আবুল কাশেম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৭:০২:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর ২০২০
  • / 85

পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনায় আবুল কাশেম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু ও অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

১লা ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে পাবনার সুজানগরের অডিটোরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টারের প্রতিবন্ধী ও অসহায় অর্ধশতাধিক মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক সানজিদা ইয়াসমিন টুম্পা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সুজানগর প্রেসক্লাবের সম্পাদক এম মনিরুজ্জামান, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহাগ হোসেন, এন এ কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেদওয়ান নয়ন প্রমুখ।

এক প্রতিক্রিয়ায় আবুল কাশেম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক সানজিদা ইয়াসমিন টুম্পা বলেন, মানবিকতার কারণে আমার শশুড়ের নামে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছি, আমার শশুড় ছিলেন সুজানগর উপজেলা বাসীর জন্য নিবেদিত প্রাণ, তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতেন, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো ছিল তার মহৎ উদ্দেশ্য, সব সময় তিনি সাধারণ মানুষের সেবা করে গেছেন, তাই আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস, তার স্মরণে সমাজের অসহায় শিশু ও নারী, পুরুষের জন্য জন্য ভালো কিছু করতে পারি এই লক্ষ্যে ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছি।

উল্লেখ্য ১ অক্টোবর-২০১৭ ইং বর্ষিয়ান এ নেতা অসুস্থ হয়ে চিরবিদায় নেন, মরহুম আবুল কাশেম মাস্টারের প্রথমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা মাধ্যমে কর্ম জীবন অতিবাহিত হলেও রাজনৈতিক কারণে শেষ পর্যন্ত চাকরি করা হয়নি। তিনি ১৯৬৩-১৯৭৩ সাল পর্যন্ত স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।

এরপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিলেন, তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে প্রথমবার তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত হন, দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে তাকে, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেন, এরপর তিনি ১৯৭৪-২০০৪ সাল পর্যন্ত দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন, ২০০৪ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি দলের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়াও তিনি সুজানগর ইউনিয়ন পরিষদের ২ বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সুজানগর মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হলেও ছিলেন শিক্ষানুরাগী একারণেই তিনি রাজশাহী বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।

পাবনার সুজানগরে আবুল কাশেম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ

প্রকাশিত সময় ০৭:০২:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর ২০২০

পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনায় আবুল কাশেম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু ও অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে।

১লা ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে পাবনার সুজানগরের অডিটোরিয়াম কাম কমিউনিটি সেন্টারের প্রতিবন্ধী ও অসহায় অর্ধশতাধিক মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক সানজিদা ইয়াসমিন টুম্পা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সুজানগর প্রেসক্লাবের সম্পাদক এম মনিরুজ্জামান, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সোহাগ হোসেন, এন এ কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেদওয়ান নয়ন প্রমুখ।

এক প্রতিক্রিয়ায় আবুল কাশেম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক সানজিদা ইয়াসমিন টুম্পা বলেন, মানবিকতার কারণে আমার শশুড়ের নামে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছি, আমার শশুড় ছিলেন সুজানগর উপজেলা বাসীর জন্য নিবেদিত প্রাণ, তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতেন, অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানো ছিল তার মহৎ উদ্দেশ্য, সব সময় তিনি সাধারণ মানুষের সেবা করে গেছেন, তাই আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস, তার স্মরণে সমাজের অসহায় শিশু ও নারী, পুরুষের জন্য জন্য ভালো কিছু করতে পারি এই লক্ষ্যে ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছি।

উল্লেখ্য ১ অক্টোবর-২০১৭ ইং বর্ষিয়ান এ নেতা অসুস্থ হয়ে চিরবিদায় নেন, মরহুম আবুল কাশেম মাস্টারের প্রথমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতা মাধ্যমে কর্ম জীবন অতিবাহিত হলেও রাজনৈতিক কারণে শেষ পর্যন্ত চাকরি করা হয়নি। তিনি ১৯৬৩-১৯৭৩ সাল পর্যন্ত স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।

এরপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছিলেন, তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে প্রথমবার তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক নির্বাচিত হন, দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব থেকে তাকে, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেন, এরপর তিনি ১৯৭৪-২০০৪ সাল পর্যন্ত দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন, ২০০৪ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি দলের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।

এছাড়াও তিনি সুজানগর ইউনিয়ন পরিষদের ২ বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও সুজানগর মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হলেও ছিলেন শিক্ষানুরাগী একারণেই তিনি রাজশাহী বিভাগের শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন।