ঢাকা ০৭:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ঈশ্বরদীতে ভর্তি বঞ্চিত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা হতাশ

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:০৯:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১
  • / 154

ঐতিহ্যবাহী সাঁড়া মাড়োয়ারী হাই স্কুল ভবনের একাংশ।

ঈশ্বরদী প্রতিনিধিঃ ঈশ্বরদীর ঐতিহ্যবাহী সাঁড়া মাড়োয়ারী হাই স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হতে না পেরে প্রায় ৪’শ শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।

এই স্কুলে ডাবল শিফটে পাঠদানের ব্যবস্থা না থাকা এবং ঈশ্বরদী পৌর এলাকাতে ভাল মানের মাধ্যমিক স্কুল না থাকার কারণেই এই হতাশার সৃষ্টি হয়েছে।

ঈশ্বরদীর শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের বিষয়টি মাথায় রেখে সাঁড়া মাড়োয়ারী হাই স্কুলে ডাবল শিফটে পাঠদানের ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই।

ইতিমধ্যে হতাশাগ্রস্থ অভিভাবকদের পক্ষ থেকে ডাবল শিফটে পাঠ দান চালুর জন্য পাঁচ শতাধিক ব্যক্তির পক্ষ থেকে গণ স্বাক্ষর গ্রহণ করা হয়েছে। সাঁড়া মাড়োয়ারী
হাই স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও ভর্তি বঞ্চিত শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের দেওয়া অভিযোগ সূত্রে এসব তথ্য জানাগেছে।

সূত্রমতে, গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষ থেকে একই মাসের ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে ষষ্ঠ শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ভর্তির লটারী করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু হাই কোর্টের একটি নির্দেশনা মতে লটারী করা হয় ১১ জানুয়ারি ২০২১ইং তারিখে। এতে স্কুলের ধারণ ক্ষমতানুযায়ি ও এক শিফটে পাঠদানের নিয়মে লটারীর মাধ্যমে ছেলে মেয়ে দিয়ে মোট ১৮০ জনকে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়। এ কারণে অবশিষ্ট ৪৩৯ জন শিক্ষার্থী ভর্তি থেকে বঞ্চিত হয়।

এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। তারা লটারী সিষ্টেমকে মেধা ধ্বংসের প্রক্রিয়া বলে মন্তব্য করেন। এদিকে ভর্তি বঞ্চিত অভিভাবকদের চাপ ও নানা প্রকার বিরুপ মন্তব্যে অতিষ্ঠ স্কুল কর্তৃপক্ষ অসহায় হয়ে পড়েছেন।

সূত্রমতে, ১৯১৭ সালে ঝুনঝুন আগরওয়ালার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত উত্তরাঞ্চলের স্বনাম ধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ধরে রাখতে এবং ঈশ্বরদী অঞ্চলের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের বিষয়টি মাথায় রেখে স্কুলে ডাবল শিফটে পাঠ দানের ব্যবস্থা চালুর অনুমতি নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

ডাবল শিফটে পাঠ দান চালুর পক্ষে স্থানীয় জন প্রতিনিধিদেরও মত রয়েছে বলে সূত্রটি দাবি করেছে।

ঈশ্বরদীতে ভর্তি বঞ্চিত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা হতাশ

প্রকাশিত সময় ০১:০৯:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২১

ঈশ্বরদী প্রতিনিধিঃ ঈশ্বরদীর ঐতিহ্যবাহী সাঁড়া মাড়োয়ারী হাই স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি হতে না পেরে প্রায় ৪’শ শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন।

এই স্কুলে ডাবল শিফটে পাঠদানের ব্যবস্থা না থাকা এবং ঈশ্বরদী পৌর এলাকাতে ভাল মানের মাধ্যমিক স্কুল না থাকার কারণেই এই হতাশার সৃষ্টি হয়েছে।

ঈশ্বরদীর শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের বিষয়টি মাথায় রেখে সাঁড়া মাড়োয়ারী হাই স্কুলে ডাবল শিফটে পাঠদানের ব্যবস্থা গ্রহণের বিকল্প নেই।

ইতিমধ্যে হতাশাগ্রস্থ অভিভাবকদের পক্ষ থেকে ডাবল শিফটে পাঠ দান চালুর জন্য পাঁচ শতাধিক ব্যক্তির পক্ষ থেকে গণ স্বাক্ষর গ্রহণ করা হয়েছে। সাঁড়া মাড়োয়ারী
হাই স্কুল এ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ও ভর্তি বঞ্চিত শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের দেওয়া অভিযোগ সূত্রে এসব তথ্য জানাগেছে।

সূত্রমতে, গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষ থেকে একই মাসের ৩০ ডিসেম্বর ২০২০ইং তারিখে ষষ্ঠ শ্রেণীতে শিক্ষার্থী ভর্তির লটারী করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু হাই কোর্টের একটি নির্দেশনা মতে লটারী করা হয় ১১ জানুয়ারি ২০২১ইং তারিখে। এতে স্কুলের ধারণ ক্ষমতানুযায়ি ও এক শিফটে পাঠদানের নিয়মে লটারীর মাধ্যমে ছেলে মেয়ে দিয়ে মোট ১৮০ জনকে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়। এ কারণে অবশিষ্ট ৪৩৯ জন শিক্ষার্থী ভর্তি থেকে বঞ্চিত হয়।

এতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। তারা লটারী সিষ্টেমকে মেধা ধ্বংসের প্রক্রিয়া বলে মন্তব্য করেন। এদিকে ভর্তি বঞ্চিত অভিভাবকদের চাপ ও নানা প্রকার বিরুপ মন্তব্যে অতিষ্ঠ স্কুল কর্তৃপক্ষ অসহায় হয়ে পড়েছেন।

সূত্রমতে, ১৯১৭ সালে ঝুনঝুন আগরওয়ালার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত উত্তরাঞ্চলের স্বনাম ধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ধরে রাখতে এবং ঈশ্বরদী অঞ্চলের মেধাবী শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের বিষয়টি মাথায় রেখে স্কুলে ডাবল শিফটে পাঠ দানের ব্যবস্থা চালুর অনুমতি নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

ডাবল শিফটে পাঠ দান চালুর পক্ষে স্থানীয় জন প্রতিনিধিদেরও মত রয়েছে বলে সূত্রটি দাবি করেছে।