ঢাকা ১২:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

কাদের মির্জাকে দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ জেলা আওয়ামীলীগ কমিটির

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০২:৫৪:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / 84

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ সাম্প্রতিক সময়ে বহুল আলোচিত বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদ থেকে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করেছে নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ।

শনিবার ২০ ফেব্রুয়ারি সংগঠন বিরোধী ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ আবদুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে এই সুপারিশ করে।

শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এএইচ এম খায়রুল আলম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী স্বাক্ষরিত জেলা আওয়ামীলীগের প্যাডে কাদের মির্জাকে বহিষ্কার সুপারিশের চিঠি গণমাধ্যম কর্মিদের নিকট পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী কাদের মির্জাকে দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশের চিঠির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বিষয়টিকে স্পর্শকাতর হিসেবে অবহিত করে এ বিষয়ে আর কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

আবদুল কাদের মির্জা কে সংগঠন থেকে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ চিঠিতে বলা হয়েছে, বিগত কয়েক সপ্তাহ থেকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা দলীয় নেতা ও কর্মীদের ওপর সন্ত্রাসী লেলিয়ে দিয়ে গুরুতর আহত করায় এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ ও নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ সম্পর্কে অশালীন বক্তব্য ও আপত্তিজনক উক্তি, বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে সংগঠনবিরোধী অশোভনীয় মন্তব্য ও নেতা এবং কর্মীদের হুমকি প্রদান করার অভিযোগে আব্দুল কাদের মির্জা কে সংগঠনের সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।

পরিশেষে বলা হয়, সংগঠন বিরোধী উল্লেখিত কারণ ও দলীয় গঠনতন্ত্র পরিপন্থি কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে আব্দুল কাদের মির্জাকে দলের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে চুড়ান্তভাবে বহিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সমীপে সুপারিশ পেশ করা হয়।

এ বিষয়ে আবদুল কাদের মির্জার ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

কাদের মির্জাকে দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ জেলা আওয়ামীলীগ কমিটির

প্রকাশিত সময় ০২:৫৪:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২১

নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ সাম্প্রতিক সময়ে বহুল আলোচিত বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জাকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পদ থেকে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ করেছে নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ।

শনিবার ২০ ফেব্রুয়ারি সংগঠন বিরোধী ও দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ আবদুল কাদের মির্জার বিরুদ্ধে এই সুপারিশ করে।

শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এএইচ এম খায়রুল আলম সেলিম ও সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী স্বাক্ষরিত জেলা আওয়ামীলীগের প্যাডে কাদের মির্জাকে বহিষ্কার সুপারিশের চিঠি গণমাধ্যম কর্মিদের নিকট পাঠানো হয়।

এ বিষয়ে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী কাদের মির্জাকে দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশের চিঠির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বিষয়টিকে স্পর্শকাতর হিসেবে অবহিত করে এ বিষয়ে আর কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

আবদুল কাদের মির্জা কে সংগঠন থেকে বহিষ্কারের জন্য সুপারিশ চিঠিতে বলা হয়েছে, বিগত কয়েক সপ্তাহ থেকে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা দলীয় নেতা ও কর্মীদের ওপর সন্ত্রাসী লেলিয়ে দিয়ে গুরুতর আহত করায় এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ ও নোয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ সম্পর্কে অশালীন বক্তব্য ও আপত্তিজনক উক্তি, বিভিন্ন সভা-সমাবেশে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে সংগঠনবিরোধী অশোভনীয় মন্তব্য ও নেতা এবং কর্মীদের হুমকি প্রদান করার অভিযোগে আব্দুল কাদের মির্জা কে সংগঠনের সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হয়।

পরিশেষে বলা হয়, সংগঠন বিরোধী উল্লেখিত কারণ ও দলীয় গঠনতন্ত্র পরিপন্থি কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে আব্দুল কাদের মির্জাকে দলের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে চুড়ান্তভাবে বহিষ্কার করার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সমীপে সুপারিশ পেশ করা হয়।

এ বিষয়ে আবদুল কাদের মির্জার ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।