ঢাকা ১২:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যক্ষ’র অপসারণ ও বিচারের দাবিতে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিবাদ সভা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৭:১২:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ এপ্রিল ২০২১
  • / 186

পাবনা সংবাদদাতাঃ দেশের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ পাবনার অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. হুমায়ূন কবীর মজুমদারের অপসারণ ও বিচার দাবিতে মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের প্রতিবাদ সভা করেছে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের হত্যাকারী খন্দকার মোশতাকের ছবি দিয়ে কলেজের ক্যালেন্ডার ও ডায়েরী প্রকাশ করে বিভিন্ন জায়গায় উপহার হিসাবে পাঠিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এই তথ্য’র আলোকে ক্ষুব্ধ হয়ে বৃহস্পতিবার ৮ এপ্রিল বেলা ১১টায় সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ চত্বরে সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১ ও একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা জেলা শাখার ব্যানারে এক প্রতিবাদ সভা করেছে।

সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও পাবনা জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. স. ম. আব্দুর রহিম পাকন নেতৃত্বে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পদাক বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল হক টিংকু, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা সদর উপজেল শাখার আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী জববার, বাংলাদেশ আওমী সাংস্কৃতিক ফেরামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সম্পাদক মো. আবুল কাশেম, সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১ জেলা শাখা’র নির্বাহী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম রফিক প্রমুখ।

এছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা সদর উপজেলা শাখার সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর, জেলার অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধগণ ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন পাবনা জেলা শাখার ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।

প্রতিবাদ সভায় বক্তাগণ বলেন, বঙ্গবন্ধু’র হত্যাকারী খন্দকার মোশতাকের বাড়ি কুমিল্লায় এবং অধ্যক্ষের বাড়িও কুমিল্লায়। এজন্য কোন বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষার জন্য জাতিকে বিভ্রান্ত করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র চলছে। বঙ্গবন্ধু’র হত্যাকারী খন্দকার মোশতাকের ছবি দিয়ে ক্যালেন্ডার ও ডায়েরী প্রকাশ করায় কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. হুমায়ূন কবীর মজুমদারসহ জড়িতদের ৭ দিনের মধ্যে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি ও বিচারের দাবি জানানো হয়।

যদি তাদের দাবী মানা না হয় তাহলে আগামীতে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে সতর্ক করেন মুক্তিযোদ্ধাগণ।

এডওয়ার্ড কলেজের অধ্যক্ষ’র অপসারণ ও বিচারের দাবিতে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিবাদ সভা

প্রকাশিত সময় ০৭:১২:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৯ এপ্রিল ২০২১

পাবনা সংবাদদাতাঃ দেশের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ পাবনার অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. হুমায়ূন কবীর মজুমদারের অপসারণ ও বিচার দাবিতে মুক্তিযোদ্ধা সংগঠনের প্রতিবাদ সভা করেছে।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের হত্যাকারী খন্দকার মোশতাকের ছবি দিয়ে কলেজের ক্যালেন্ডার ও ডায়েরী প্রকাশ করে বিভিন্ন জায়গায় উপহার হিসাবে পাঠিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। এই তথ্য’র আলোকে ক্ষুব্ধ হয়ে বৃহস্পতিবার ৮ এপ্রিল বেলা ১১টায় সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ চত্বরে সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১ ও একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা জেলা শাখার ব্যানারে এক প্রতিবাদ সভা করেছে।

সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও পাবনা জেলা শাখার সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. স. ম. আব্দুর রহিম পাকন নেতৃত্বে প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামীলীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পদাক বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুল হক টিংকু, একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা সদর উপজেল শাখার আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলী জববার, বাংলাদেশ আওমী সাংস্কৃতিক ফেরামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সম্পাদক মো. আবুল কাশেম, সেক্টর কমান্ডারস্ ফোরাম-মুক্তিযুদ্ধ’৭১ জেলা শাখা’র নির্বাহী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম রফিক প্রমুখ।

এছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পাবনা সদর উপজেলা শাখার সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর, জেলার অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধগণ ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন পাবনা জেলা শাখার ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।

প্রতিবাদ সভায় বক্তাগণ বলেন, বঙ্গবন্ধু’র হত্যাকারী খন্দকার মোশতাকের বাড়ি কুমিল্লায় এবং অধ্যক্ষের বাড়িও কুমিল্লায়। এজন্য কোন বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষার জন্য জাতিকে বিভ্রান্ত করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র চলছে। বঙ্গবন্ধু’র হত্যাকারী খন্দকার মোশতাকের ছবি দিয়ে ক্যালেন্ডার ও ডায়েরী প্রকাশ করায় কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. হুমায়ূন কবীর মজুমদারসহ জড়িতদের ৭ দিনের মধ্যে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি ও বিচারের দাবি জানানো হয়।

যদি তাদের দাবী মানা না হয় তাহলে আগামীতে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে বলে সতর্ক করেন মুক্তিযোদ্ধাগণ।