ঢাকা ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

গাইবান্ধায় ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে যমুনা-ব্রহ্মপুত্রের পানি, প্লাবিত হচ্ছে নিচু এলাকা!

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:০০:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / 121

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ বর্ষা আসলে যেন গাইবান্ধা বাসির ঘুম হারাম হয়ে যায় বন্যার আর ভাঙ্গন আতঙ্কে। এবারও তার ব্যতয় ঘটেনি, হু হু করে বাড়ছে পার্শবর্তী নদ নদী গুলোর পানি, একের পর এক প্লাবিত হচ্ছে নিচু এলাকা। কোথাও কোথাও শুরু হয়েগেছে নদী ভাঙ্গন।

গাইবান্ধার পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়,যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফুলছড়ি হেড কোয়ার্টার থেকে সামনে যমুনা নদীর দিকে তাকালেই চোখে পড়বে এই আশ্রয়ণ প্রকল্প। চারপাশে থৈ থৈ পানি। দুটি ব্রিজসহ আশ্রয়ণ প্রকল্পের রাস্তা এখন পানির নিচে।

গাইবান্ধার সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা জেলার চারটি উপজেলার নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলগুলোর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি ফুলছড়ি উপজেলার বালাসি পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বেড়েছে।

এদিকে নদীতে পানি বৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানা গিয়েছে।

পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী গজারিয়া, উড়িয়া, এরেন্ডাবাড়ী, ফজলুপুর ও ফুলছড়ি ইউনিয়নে রোপা আমন, পাট সহ নিম্নাঞ্চলের ফসল তলিয়ে গেছে। এদিকে উড়িয়া ইউনিয়নের গুনভরি হতে রতনপুর এবং মশামারী হতে ভুষিরভিটা যাওয়ার রাস্তা শ আরো বেশ কয়েকটি রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় ওই এলাকার মানুষদের দুর্ভোগ বেড়েছে।

ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু রায়হান দোলন জানান,বর্ষা এলো ওই এলাকার চারপাশে পানি জমে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের চারপাশও ঢুবে যোগাযোগের রাস্তা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তবে এতে ভয়ের কিছু নেই। মজবুত ও শক্ত করে নির্মাণ করা হয়েছে এই আশ্রয়ণ প্রকল্প। ভাঙনের হাত থেকে রক্ষার জন্য চারপাশে জিও টেক্স দেওয়া হয়েছে।

গাইবান্ধায় ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে যমুনা-ব্রহ্মপুত্রের পানি, প্লাবিত হচ্ছে নিচু এলাকা!

প্রকাশিত সময় ০৬:০০:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২১

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ বর্ষা আসলে যেন গাইবান্ধা বাসির ঘুম হারাম হয়ে যায় বন্যার আর ভাঙ্গন আতঙ্কে। এবারও তার ব্যতয় ঘটেনি, হু হু করে বাড়ছে পার্শবর্তী নদ নদী গুলোর পানি, একের পর এক প্লাবিত হচ্ছে নিচু এলাকা। কোথাও কোথাও শুরু হয়েগেছে নদী ভাঙ্গন।

গাইবান্ধার পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়,যমুনা-ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপদ সীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফুলছড়ি হেড কোয়ার্টার থেকে সামনে যমুনা নদীর দিকে তাকালেই চোখে পড়বে এই আশ্রয়ণ প্রকল্প। চারপাশে থৈ থৈ পানি। দুটি ব্রিজসহ আশ্রয়ণ প্রকল্পের রাস্তা এখন পানির নিচে।

গাইবান্ধার সবকটি নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা জেলার চারটি উপজেলার নদী তীরবর্তী চরাঞ্চলগুলোর নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসব এলাকার সহস্রাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি ফুলছড়ি উপজেলার বালাসি পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার বেড়েছে।

এদিকে নদীতে পানি বৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানা গিয়েছে।

পানি বৃদ্ধির কারণে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী গজারিয়া, উড়িয়া, এরেন্ডাবাড়ী, ফজলুপুর ও ফুলছড়ি ইউনিয়নে রোপা আমন, পাট সহ নিম্নাঞ্চলের ফসল তলিয়ে গেছে। এদিকে উড়িয়া ইউনিয়নের গুনভরি হতে রতনপুর এবং মশামারী হতে ভুষিরভিটা যাওয়ার রাস্তা শ আরো বেশ কয়েকটি রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় ওই এলাকার মানুষদের দুর্ভোগ বেড়েছে।

ফুলছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু রায়হান দোলন জানান,বর্ষা এলো ওই এলাকার চারপাশে পানি জমে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের চারপাশও ঢুবে যোগাযোগের রাস্তা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তবে এতে ভয়ের কিছু নেই। মজবুত ও শক্ত করে নির্মাণ করা হয়েছে এই আশ্রয়ণ প্রকল্প। ভাঙনের হাত থেকে রক্ষার জন্য চারপাশে জিও টেক্স দেওয়া হয়েছে।