ঢাকা ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ঈশ্বরদীতে অবৈধ পলিথিন কারখানা: পরিবেশ বিপর্যয় রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:২৮:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২
  • / 151

নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ উত্তর অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসাবে পাবনার ঈশ্বরদীকে গননা করা হলেও এই উপজেলায় মাদকের সাথে তাল মিলিয়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ পলিথিন কারখানা।

আর এসব অবৈধ পলিথিন কারখানার অন্তরালে কাজ করছে কিছু ভয়ংকর সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের থাবা থেকে বাঁচতে অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নেয় সংবাদ প্রকাশ সহ নানা পদক্ষেপে। এই উপজেলায় পূর্বে থেকেই কিছু মাদক ও চোরা কারবারি তৎপর থাকলেও বর্তমানে অসাধু ব্যবস্যায়িরা বেছে নিয়েছে তাদের ব্যবসার ভিন্ন কৌশল।

তবে এই নতুন কৌশল এখনো নজরে আসেনি সংশ্লীষ্ট মহলের। ঈশ্বরদী উপজেলা সদরে প্রকাশ্যে তৈরি করছে অবৈধ পলিথিন এমন অনুসন্ধানে গেলে প্রকাশ্যে ভিডিও করতে বাধা আসলেও দৈনিক স্বতঃকন্ঠ’র ক্যামেরায় উঠে আসে এসব কারখানায় অবৈধ পলিথিন তৈরির দৃশ্য।

ঈশ্বরদী সদরের শৈলপাড়া ও অরনকোলায় গত ৮ বছর ধরে শিপন ও আমির নামের দুই ব্যক্তি তাদের পেশি শক্তি ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারি বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করেই অবাধে অবৈধ পলিথিন উৎপাদন ও বাজারজাত করে চলেছেন।

একাধিক পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলেও কেন কোন আইন প্রয়োগকারি সংস্থার নজরে আসছে না এনিয়ে বিভিন্ন মহলে বেশ কানাঘুষা চলছে। অনেকেই আবার প্রশাসনের দিকেই সন্দেহের তীর ছুড়ছেন। কেউবা স্থানিয়দের দ্বায়ি করে বলছেন, তাদের অবহেলার কারনেই অবৈধ কারখানাগুলো চলছে দিনের আলোতে।

স্থানিয়রা জানান, অনেকেই অলিখিত দাবি নিয়ে যান এসব অবৈধ কারখানাগুলো থেকে। আর একারনেই দুধ দেওয়া গাভির মত বাঁচিয়ে রেখেছে অবৈধ পলিথিন কারখানাগুলোকে।

তবে এরপরও যদি আইন প্রয়োগকারি সংস্থার নজরে না আসে তাহলে লিখিত ভাবে বিষয়টি উপর মহলে জানানো হবে বলেও জানান স্থানিয়রা।

অনেকের প্রশ্ন পরিবেশ অধিদপ্তর আবাসিক এলাকার মধ্যে কিভাবে কারখানা তৈরির ছাড়পত্র দিয়েছিল। যেহেতু পণ্য অবৈধ সেহেতু সরকারি ভ্যাট ট্যাক্স নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন?

অচিরেই এসব অবৈধ কারখানাগুলো বন্ধ সহ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন সুশিল সমাজ। সুশিল সমাজ মনে করছেন কারখানাগুলো এমন দৌরাত্ম্যের কারনে সরকারের তথা আইনের প্রতি সাধারন মানুষের আস্থা লোপ পাচ্ছে। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা আস্থা ফিরিয়ে আনতে জরুরি ভাবে এই কারখানারগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন জরুরি বলে মনে করছেন তারা।

ঈশ্বরদীতে অবৈধ পলিথিন কারখানা: পরিবেশ বিপর্যয় রোধে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি

প্রকাশিত সময় ০১:২৮:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২২

নিজেস্ব প্রতিনিধিঃ উত্তর অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা হিসাবে পাবনার ঈশ্বরদীকে গননা করা হলেও এই উপজেলায় মাদকের সাথে তাল মিলিয়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ পলিথিন কারখানা।

আর এসব অবৈধ পলিথিন কারখানার অন্তরালে কাজ করছে কিছু ভয়ংকর সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের থাবা থেকে বাঁচতে অনেকেই মুখ ফিরিয়ে নেয় সংবাদ প্রকাশ সহ নানা পদক্ষেপে। এই উপজেলায় পূর্বে থেকেই কিছু মাদক ও চোরা কারবারি তৎপর থাকলেও বর্তমানে অসাধু ব্যবস্যায়িরা বেছে নিয়েছে তাদের ব্যবসার ভিন্ন কৌশল।

তবে এই নতুন কৌশল এখনো নজরে আসেনি সংশ্লীষ্ট মহলের। ঈশ্বরদী উপজেলা সদরে প্রকাশ্যে তৈরি করছে অবৈধ পলিথিন এমন অনুসন্ধানে গেলে প্রকাশ্যে ভিডিও করতে বাধা আসলেও দৈনিক স্বতঃকন্ঠ’র ক্যামেরায় উঠে আসে এসব কারখানায় অবৈধ পলিথিন তৈরির দৃশ্য।

ঈশ্বরদী সদরের শৈলপাড়া ও অরনকোলায় গত ৮ বছর ধরে শিপন ও আমির নামের দুই ব্যক্তি তাদের পেশি শক্তি ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সরকারি বিধিনিষেধের তোয়াক্কা না করেই অবাধে অবৈধ পলিথিন উৎপাদন ও বাজারজাত করে চলেছেন।

একাধিক পত্র-পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলেও কেন কোন আইন প্রয়োগকারি সংস্থার নজরে আসছে না এনিয়ে বিভিন্ন মহলে বেশ কানাঘুষা চলছে। অনেকেই আবার প্রশাসনের দিকেই সন্দেহের তীর ছুড়ছেন। কেউবা স্থানিয়দের দ্বায়ি করে বলছেন, তাদের অবহেলার কারনেই অবৈধ কারখানাগুলো চলছে দিনের আলোতে।

স্থানিয়রা জানান, অনেকেই অলিখিত দাবি নিয়ে যান এসব অবৈধ কারখানাগুলো থেকে। আর একারনেই দুধ দেওয়া গাভির মত বাঁচিয়ে রেখেছে অবৈধ পলিথিন কারখানাগুলোকে।

তবে এরপরও যদি আইন প্রয়োগকারি সংস্থার নজরে না আসে তাহলে লিখিত ভাবে বিষয়টি উপর মহলে জানানো হবে বলেও জানান স্থানিয়রা।

অনেকের প্রশ্ন পরিবেশ অধিদপ্তর আবাসিক এলাকার মধ্যে কিভাবে কারখানা তৈরির ছাড়পত্র দিয়েছিল। যেহেতু পণ্য অবৈধ সেহেতু সরকারি ভ্যাট ট্যাক্স নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন?

অচিরেই এসব অবৈধ কারখানাগুলো বন্ধ সহ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানিয়েছেন সুশিল সমাজ। সুশিল সমাজ মনে করছেন কারখানাগুলো এমন দৌরাত্ম্যের কারনে সরকারের তথা আইনের প্রতি সাধারন মানুষের আস্থা লোপ পাচ্ছে। তাই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা আস্থা ফিরিয়ে আনতে জরুরি ভাবে এই কারখানারগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন জরুরি বলে মনে করছেন তারা।