ঢাকা ০২:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ঈশ্বরদীর সেই কৃষকদের কেউ কেউ ৪০০ থেকে ৯০০ টাকার জন্য গ্রেপ্তার হন

পাবনা প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত সময় ০৬:২৬:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২
  • / 103

কৃষকদের বিরুদ্ধে মামলা ও ঋণের কিস্তি নিয়ে জটিলতার বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংকের তিন সদস্যর তদন্ত দল কৃষকের বাড়ি বাড়ি ঘুরছেন। আজ সোমবার পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ভাড়ইমারি গ্রামে। ছবি: স্বতঃকণ্ঠ


পাবনার ঈশ্বরদীতে সেই কৃষকদের মধ্যে কয়েকজন ঋণের প্রায় পুরো টাকা পরিশোধের পরও মাত্র ৪০০ থেকে ৯০০ টাকা বকেয়ার জন্য গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। অনেকে ঋণ যা নিয়েছিলেন, তার চেয়ে বেশি টাকা দিয়েও মামলার আসামি হয়েছেন, দুই দিন কারাগারে থেকেছেন। আজ সোমবার সকালে বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংকের তদন্ত দল ভাড়ইমারি গ্রামে গিয়ে ওই কৃষকদের এসব কথা জানতে পারে।

তদন্ত দলের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ঋণের দায়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ৩৭ কৃষকের মধ্যে আতিয়ার রহমান ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে সুদসহ ৪৯ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন। তাঁর বকেয়া রয়েছে মাত্র ৪৩৩ টাক। এরপরও তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। মোছা. রহিমা বেগম নামের এক নারী ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন। তাঁর বকেয়া রয়েছে ৯০০ টাকা। মজনু প্রামাণিক নামের অপর একজন ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ৫৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন।

ঈশ্বরদীর সেই কৃষকদের কেউ কেউ ৪০০ থেকে ৯০০ টাকার জন্য গ্রেপ্তার হন

প্রকাশিত সময় ০৬:২৬:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ডিসেম্বর ২০২২

পাবনার ঈশ্বরদীতে সেই কৃষকদের মধ্যে কয়েকজন ঋণের প্রায় পুরো টাকা পরিশোধের পরও মাত্র ৪০০ থেকে ৯০০ টাকা বকেয়ার জন্য গ্রেপ্তার হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। অনেকে ঋণ যা নিয়েছিলেন, তার চেয়ে বেশি টাকা দিয়েও মামলার আসামি হয়েছেন, দুই দিন কারাগারে থেকেছেন। আজ সোমবার সকালে বাংলাদেশ সমবায় ব্যাংকের তদন্ত দল ভাড়ইমারি গ্রামে গিয়ে ওই কৃষকদের এসব কথা জানতে পারে।

তদন্ত দলের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ঋণের দায়ে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ৩৭ কৃষকের মধ্যে আতিয়ার রহমান ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে সুদসহ ৪৯ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন। তাঁর বকেয়া রয়েছে মাত্র ৪৩৩ টাক। এরপরও তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। মোছা. রহিমা বেগম নামের এক নারী ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন। তাঁর বকেয়া রয়েছে ৯০০ টাকা। মজনু প্রামাণিক নামের অপর একজন ৪০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ৫৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেছেন।