ঢাকা ০৬:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪
গভীর রাতে হঠাৎ করে পরীক্ষা স্থগিত

মাহমুদপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় পরীক্ষার আগে ৬ পদে নিয়োগ রহস্যজনক দুর্নীতির ডামাডোল

আটঘরিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত সময় ০২:৪৭:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২
  • / 122

মাহমুদপুরিইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসা, আটঘরিয়া।


মাহমুদপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় ৬ পদের বিপরীতে একজন করে গত ২৮ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এবং ২০ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশ পত্র ছাড় করার পর রহস্যজনকভাবে হঠাৎ করে পরীক্ষার মাত্র ১০/১১ ঘন্টা আগে ১৯ ডিসেম্বর গভীর রাতে পরীক্ষার্থীদের মোবাইলে জানিয়ে দেওয়া হয়,আগামী কালকের পরীক্ষা স্থাগিত। এ ঘটনা আটঘরিয়া ও সদর থানা সংলগ্ন মাহমুদপুর সিনিয়র মাদরাসায়।

উল্লেখ্য,উক্ত মাদরাসায় একজন করে অফিস সহকারী-কাম-হিসাবরক্ষক,অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার অপারেটর, নিরাপত্তা কর্মী,পরিচ্ছন্নতা কর্মী,আয়া পদে নিয়োগের জন্য ২৮ সেপ্টেম্বর তারিখে দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিলে এবং মাদ্রাসা কতৃপক্ষ আগ বাড়িয়ে ফেয়ার পরীক্ষা ও নিয়োগ হবে বলে প্রচারণা চালালে সবাই আস্থা রেখে ঐ সকল পদে ১০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফটসহ প্রায় ৩০০ জনের মতো প্রাথীর আবেদন জমা পড়ে। এরপর মাদ্রাসা অধ্যক্ষের ১০/১২/২২ তারিখের পত্রে ২০ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় পরীক্ষার অংশ গ্রহনের জন্য সকল প্রর্থীকে প্রবেশপত্র দেয়া হয়।

এদিকে আবেদন জমা পড়ার পর থেকেই গোপনে শুরু হয় দেনদরবার। এলাকার মানুষের মুখে—মুখে ছড়িয়ে পড়ে,কিছু প্রভাবশালী ও সার্থন্বেষী রাজনৈতিক নেতৃস্থানীয় ব্যাক্তি বিভিন্ন প্রার্থী এমনকি একাধিক প্রার্থীর সাথে গোপনে অর্থের লেনদেন শুরু করে।

কোন কোন প্রার্থীকে নিয়োগের আশ্বাস দিয়ে কেউ-কেউ ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত মৌখিক চুক্তি এমকি অগ্রিম গ্রহণ করার কথাও প্রচারে আসে। এসব দুর্নীতির খবর ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় কতিপয় নেতার ছুটাছুটি এবং এ নিয়ে ভিতরে—ভিতরে সৃষ্টি হয় দ্বন্ধ, সংকট ও জটিলতা।

কোন উপায়ন্তর না দেখে হঠাৎ করে পরীক্ষার মাত্র ১০/১১ ঘন্টা আগে ১৯ ডিসেম্বর রাত ১০ টার দিকে মাদরাসা কতৃপক্ষ প্রত্যেক প্রার্থীকে ০১৭১৪৪২৪০৯৯ নম্বর মেবাইল যোগে জানিয়ে দেন, আগামীকাল সকাল ৯টার পরিক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। আবার কবে নাগাত হবে বা আদৌ পরীক্ষা হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে এবং প্রর্থীদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে।

গভীর রাতে হঠাৎ করে পরীক্ষা স্থগিত

মাহমুদপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় পরীক্ষার আগে ৬ পদে নিয়োগ রহস্যজনক দুর্নীতির ডামাডোল

প্রকাশিত সময় ০২:৪৭:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২

মাহমুদপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদরাসায় ৬ পদের বিপরীতে একজন করে গত ২৮ সেপ্টেম্বর পত্রিকায় লোক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে এবং ২০ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশ পত্র ছাড় করার পর রহস্যজনকভাবে হঠাৎ করে পরীক্ষার মাত্র ১০/১১ ঘন্টা আগে ১৯ ডিসেম্বর গভীর রাতে পরীক্ষার্থীদের মোবাইলে জানিয়ে দেওয়া হয়,আগামী কালকের পরীক্ষা স্থাগিত। এ ঘটনা আটঘরিয়া ও সদর থানা সংলগ্ন মাহমুদপুর সিনিয়র মাদরাসায়।

উল্লেখ্য,উক্ত মাদরাসায় একজন করে অফিস সহকারী-কাম-হিসাবরক্ষক,অফিস সহকারী-কাম কম্পিউটার অপারেটর, নিরাপত্তা কর্মী,পরিচ্ছন্নতা কর্মী,আয়া পদে নিয়োগের জন্য ২৮ সেপ্টেম্বর তারিখে দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিলে এবং মাদ্রাসা কতৃপক্ষ আগ বাড়িয়ে ফেয়ার পরীক্ষা ও নিয়োগ হবে বলে প্রচারণা চালালে সবাই আস্থা রেখে ঐ সকল পদে ১০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফটসহ প্রায় ৩০০ জনের মতো প্রাথীর আবেদন জমা পড়ে। এরপর মাদ্রাসা অধ্যক্ষের ১০/১২/২২ তারিখের পত্রে ২০ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় পরীক্ষার অংশ গ্রহনের জন্য সকল প্রর্থীকে প্রবেশপত্র দেয়া হয়।

এদিকে আবেদন জমা পড়ার পর থেকেই গোপনে শুরু হয় দেনদরবার। এলাকার মানুষের মুখে—মুখে ছড়িয়ে পড়ে,কিছু প্রভাবশালী ও সার্থন্বেষী রাজনৈতিক নেতৃস্থানীয় ব্যাক্তি বিভিন্ন প্রার্থী এমনকি একাধিক প্রার্থীর সাথে গোপনে অর্থের লেনদেন শুরু করে।

কোন কোন প্রার্থীকে নিয়োগের আশ্বাস দিয়ে কেউ-কেউ ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত মৌখিক চুক্তি এমকি অগ্রিম গ্রহণ করার কথাও প্রচারে আসে। এসব দুর্নীতির খবর ছড়িয়ে পড়লে শুরু হয় কতিপয় নেতার ছুটাছুটি এবং এ নিয়ে ভিতরে—ভিতরে সৃষ্টি হয় দ্বন্ধ, সংকট ও জটিলতা।

কোন উপায়ন্তর না দেখে হঠাৎ করে পরীক্ষার মাত্র ১০/১১ ঘন্টা আগে ১৯ ডিসেম্বর রাত ১০ টার দিকে মাদরাসা কতৃপক্ষ প্রত্যেক প্রার্থীকে ০১৭১৪৪২৪০৯৯ নম্বর মেবাইল যোগে জানিয়ে দেন, আগামীকাল সকাল ৯টার পরিক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। আবার কবে নাগাত হবে বা আদৌ পরীক্ষা হবে কিনা তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে এবং প্রর্থীদের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হয়েছে।