ঢাকা ১০:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনা বেড়ায় মাদক ব্যবসায়ীকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

পাবনা প্রতিনিধি:
  • প্রকাশিত সময় ০৯:০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / 76

পাবনা বেড়া উপজেলায় দেশীয় মদ সহ আটক এক মাদক ব্যবসায়ীকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বেড়া মডেল থানার এসআই শাহীনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে এলাকায় চলছে নানা গুনজন।

বেড়া মডেল থানার এসআই শাহীন নতুন ভারঙ্গা ইউনিয়ন বীট পুলিশিং অফিসারের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।

জানা যায় বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় যারা মডেল থানা পুলিশের এসআই শাহীন সঙ্গীয় ফোঁসদের নিয়ে নতুন বাড়েঙ্গা ইউনিয়নের রাকসা বাজারে অভিযান চালিয়ে বাশার ফকির (৪৫) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে ৩ লিটার মদসহ আটক করে।

এ দিকে এলাকাবাসী অভিযোগ করেন পুলিশ আসামীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আসামী ছেঁরে দিয়েছে, ঘটনাটি গত বুদবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে রাকসা বাজার এলাকা। বাশার ফকির উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের সাইফুল্লাহ পাড়ার হযরত আলির ছেলে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন উপস্থিত লোকজন জানান, বাসার ফকিরকে মদ সহ আটক করে এসআই শাহীন এবং এসআই আনোয়ার। আটককৃত বাসার ফকিরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানালে পাঁচ হাজার টাকা দাবি করেন পুলিশ, পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য লোকমান নিজেই ৩০০০/= টাকার বিনিময়ে বাসার কে ছাড়িয়ে রাখেন, এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে সমালোচনা এবং ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য লোকমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান তিন হাজার টাকার বিনিময়ে আসামিকে ছাড়িয়ে রাখার কথা স্বীকার করেন।

এ বিষয়ে বেড়া মডেল থানার এস আই শাহিনের সঙ্গে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি কথা বলতে অস্বীকার করেন এবং ওসি সাহেবের সাথে কথা বলতে বলেন। এ দিকে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু দাউদ বলেন, আমি সন্ধ্যায় শুনলাম বাসার কে পুলিশ মদ সহ ধরেছে, আমি পুলিশকে বলেছি মাদকের পক্ষে আমার কোন সুপারিশ নেই। যার কাছে মাদক পেয়েছে তাকে তো আটক করবেই এবং যে রেখেছিল তাকে আটক করবেন কিন্তু ঘটনার কিছুক্ষণ পরে আমি শুনতে পারি পুলিশ আসামী ছেড়ে দিয়েছে।

বেড়া মডেল থানার ওসি আসাদুজ্জামান খান (আসাদ) মুঠো ফোনে বলেন তিন লিটার মদ পাওয়া গেছে, কিন্তু বিষয়টি জানতে পারলাম বাসার কে মদ দিয়ে ফাঁসানোর জন্য সোর্স মদ রেখেছিল। পারিবারিক কোনো কারণে কেউ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছে, এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে বাশারকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

এই রকম আরও টপিক

পাবনা বেড়ায় মাদক ব্যবসায়ীকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত সময় ০৯:০৯:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৩

পাবনা বেড়া উপজেলায় দেশীয় মদ সহ আটক এক মাদক ব্যবসায়ীকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বেড়া মডেল থানার এসআই শাহীনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে এলাকায় চলছে নানা গুনজন।

বেড়া মডেল থানার এসআই শাহীন নতুন ভারঙ্গা ইউনিয়ন বীট পুলিশিং অফিসারের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী।

জানা যায় বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় যারা মডেল থানা পুলিশের এসআই শাহীন সঙ্গীয় ফোঁসদের নিয়ে নতুন বাড়েঙ্গা ইউনিয়নের রাকসা বাজারে অভিযান চালিয়ে বাশার ফকির (৪৫) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে ৩ লিটার মদসহ আটক করে।

এ দিকে এলাকাবাসী অভিযোগ করেন পুলিশ আসামীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে আসামী ছেঁরে দিয়েছে, ঘটনাটি গত বুদবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে রাকসা বাজার এলাকা। বাশার ফকির উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা ইউনিয়নের সাইফুল্লাহ পাড়ার হযরত আলির ছেলে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন উপস্থিত লোকজন জানান, বাসার ফকিরকে মদ সহ আটক করে এসআই শাহীন এবং এসআই আনোয়ার। আটককৃত বাসার ফকিরকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানালে পাঁচ হাজার টাকা দাবি করেন পুলিশ, পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য লোকমান নিজেই ৩০০০/= টাকার বিনিময়ে বাসার কে ছাড়িয়ে রাখেন, এ ঘটনায় স্থানীয়দের মধ্যে সমালোচনা এবং ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য লোকমানের সাথে কথা বললে তিনি জানান তিন হাজার টাকার বিনিময়ে আসামিকে ছাড়িয়ে রাখার কথা স্বীকার করেন।

এ বিষয়ে বেড়া মডেল থানার এস আই শাহিনের সঙ্গে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি কথা বলতে অস্বীকার করেন এবং ওসি সাহেবের সাথে কথা বলতে বলেন। এ দিকে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু দাউদ বলেন, আমি সন্ধ্যায় শুনলাম বাসার কে পুলিশ মদ সহ ধরেছে, আমি পুলিশকে বলেছি মাদকের পক্ষে আমার কোন সুপারিশ নেই। যার কাছে মাদক পেয়েছে তাকে তো আটক করবেই এবং যে রেখেছিল তাকে আটক করবেন কিন্তু ঘটনার কিছুক্ষণ পরে আমি শুনতে পারি পুলিশ আসামী ছেড়ে দিয়েছে।

বেড়া মডেল থানার ওসি আসাদুজ্জামান খান (আসাদ) মুঠো ফোনে বলেন তিন লিটার মদ পাওয়া গেছে, কিন্তু বিষয়টি জানতে পারলাম বাসার কে মদ দিয়ে ফাঁসানোর জন্য সোর্স মদ রেখেছিল। পারিবারিক কোনো কারণে কেউ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করেছে, এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে বাশারকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।