ঢাকা ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪, ২৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

রাজশাহী মহানগরীতে বালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষিকা কর্তৃক শিশু শিক্ষার্থী নির্যাতিত

রাজশাহী প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৬:৫৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩
  • / 132

রাজশাহী মহানগরীর জামিয়া আরাবিয়া জান্নাতুল বালিকা মাদ্রাসায় পড়তে আসা ছোট শিশু শিক্ষার্থী ওয়াহিদা (৭) শিক্ষিকা কর্তৃক নির্যাতনের অভিযোগ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে, গত ১৩ মে শনিবার বিকাল ৫ ঘটিকায় সময় আসরের নামাজ পড়ার জন্য সব ছাত্রীরা নামাজে দাঁড়ানোর সময় একটু ধাক্কা ধাক্কি হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদ্রাসার শিক্ষিকা ওয়াহিদা কে টাইগার বেত দিয়ে বেধড়ক মারধর করে।

এই ঘটনা ওয়াহিদা তার পরিবারকে জানালে তার পরিবার শিক্ষিকার সাথে কথা বলতে আসলে মাদ্রাসার শিক্ষিকা সবকিছু অস্বীকার করেন।

তারপর মাদ্রাসার শিক্ষিকা ওয়াহিদার পরিবারকে বলে যে, আপনারা বাড়ি থেকে ওয়াহিদাকে মারধর করে নিয়ে এসেছেন। আপনারা আমাদের মাদ্রাসার সুনাম নষ্ট করার জন্য এমসব করছেন এবং তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন এর সাথে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন।

মাদ্রাসা শিক্ষিকা বলে আমি আপনাদের সাথে কথা বলতে বাধ্য না।

এ ব্যাপারে ওয়াহিদার বাবা মোঃ আব্দুল ওয়াহিদ বাদী হয়ে বোয়ালিয়া থানায় একটি অভিযোগ করেন।

ঘটনাস্থলে প্রশাসন উপস্থিত হলে ও মাদ্রাসা শিক্ষিকা দরজা খোলেনা এবং কারো সাথে কোন প্রকার কথা বলে না।

এ বিষয়টি বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহরাওয়ার্দীকে জানানো হলে তিনি তৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

রাজশাহী মহানগরীতে বালিকা মাদ্রাসায় শিক্ষিকা কর্তৃক শিশু শিক্ষার্থী নির্যাতিত

প্রকাশিত সময় ০৬:৫৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মে ২০২৩

রাজশাহী মহানগরীর জামিয়া আরাবিয়া জান্নাতুল বালিকা মাদ্রাসায় পড়তে আসা ছোট শিশু শিক্ষার্থী ওয়াহিদা (৭) শিক্ষিকা কর্তৃক নির্যাতনের অভিযোগ।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায় যে, গত ১৩ মে শনিবার বিকাল ৫ ঘটিকায় সময় আসরের নামাজ পড়ার জন্য সব ছাত্রীরা নামাজে দাঁড়ানোর সময় একটু ধাক্কা ধাক্কি হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মাদ্রাসার শিক্ষিকা ওয়াহিদা কে টাইগার বেত দিয়ে বেধড়ক মারধর করে।

এই ঘটনা ওয়াহিদা তার পরিবারকে জানালে তার পরিবার শিক্ষিকার সাথে কথা বলতে আসলে মাদ্রাসার শিক্ষিকা সবকিছু অস্বীকার করেন।

তারপর মাদ্রাসার শিক্ষিকা ওয়াহিদার পরিবারকে বলে যে, আপনারা বাড়ি থেকে ওয়াহিদাকে মারধর করে নিয়ে এসেছেন। আপনারা আমাদের মাদ্রাসার সুনাম নষ্ট করার জন্য এমসব করছেন এবং তার পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন এর সাথে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন।

মাদ্রাসা শিক্ষিকা বলে আমি আপনাদের সাথে কথা বলতে বাধ্য না।

এ ব্যাপারে ওয়াহিদার বাবা মোঃ আব্দুল ওয়াহিদ বাদী হয়ে বোয়ালিয়া থানায় একটি অভিযোগ করেন।

ঘটনাস্থলে প্রশাসন উপস্থিত হলে ও মাদ্রাসা শিক্ষিকা দরজা খোলেনা এবং কারো সাথে কোন প্রকার কথা বলে না।

এ বিষয়টি বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সোহরাওয়ার্দীকে জানানো হলে তিনি তৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।