ঢাকা ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভাঙ্গুড়ায় উচ্ছেদ হল ইউপি সচিবের বড়াল নদী দখলকৃত অবৈধ স্থাপনা

ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ১০:২৬:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩
  • / 100

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বড়াল নদী দখল করে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছেন উপজেলা প্রশাসন।

শনিবার ২৭ মে ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের টলটলিপাড়া মহল্লায় নির্মাণাধীন একটি বহুতল ভবন ভেঙে ফেলার আদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমান আদালতের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খাঁন।

শনিবার উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের টলটলিপাড়া গ্রামে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খাঁন হাজির হয়ে অভিযানটি পরিচালনা করেন।

উচ্ছেদকৃত ভবনটির মালিক পার্শ্ববর্তী ফরিদপুর উপজেলার বৃলাহিরীবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোঃ মোতাহার হোসেন। এর আগে ইউপি সচিব মোঃ মোতাহার হোসেন বড়াল নদী দখল করে ওই এলাকায় একটি বহুতল ভবন নির্মাণ করছিলেন।

এমন খবর পেয়ে ওই এলাকায় গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নদী দখল না করতে সংশ্লিষ্ঠ ব্যক্তিকে আদেশ দিয়েছিলেন। পরে ভুমি জরিপে তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন জায়গাটি বড়াল নদীর। তাই ভবন নির্মাণ না করার নির্দেশ বহাল রাখাতে বল্ হয়েছিল।

কিন্তু তিনি তা শোনেননি কিছুদিন পর তিনি আবার নির্মাণ কাজ শুরু করেন। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে এলে উপজেলা প্রশাসন অবৈধ স্থাপনাগুলো ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়।

শনিবার দিনব্যাপি অভিযান পরিচালনা করে নদী দখল করে নির্মিত অবৈধ্য ভবনের অংশ বিশেষ ভেঙ্গে ফেলা হয়।

ঘটনার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান বলেন, কারো নদী দখলের সুযোগ নেই। উপজেলা প্রশসনের নদী দখলের ব্যপারে সর্তক রয়েছেন।

ভাঙ্গুড়ায় উচ্ছেদ হল ইউপি সচিবের বড়াল নদী দখলকৃত অবৈধ স্থাপনা

প্রকাশিত সময় ১০:২৬:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বড়াল নদী দখল করে নির্মিত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেছেন উপজেলা প্রশাসন।

শনিবার ২৭ মে ভাঙ্গুড়া উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের টলটলিপাড়া মহল্লায় নির্মাণাধীন একটি বহুতল ভবন ভেঙে ফেলার আদেশ দেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভ্রাম্যমান আদালতের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খাঁন।

শনিবার উপজেলার পার-ভাঙ্গুড়া ইউনিয়নের টলটলিপাড়া গ্রামে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খাঁন হাজির হয়ে অভিযানটি পরিচালনা করেন।

উচ্ছেদকৃত ভবনটির মালিক পার্শ্ববর্তী ফরিদপুর উপজেলার বৃলাহিরীবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের সচিব মোঃ মোতাহার হোসেন। এর আগে ইউপি সচিব মোঃ মোতাহার হোসেন বড়াল নদী দখল করে ওই এলাকায় একটি বহুতল ভবন নির্মাণ করছিলেন।

এমন খবর পেয়ে ওই এলাকায় গিয়ে ঘটনার সত্যতা পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নদী দখল না করতে সংশ্লিষ্ঠ ব্যক্তিকে আদেশ দিয়েছিলেন। পরে ভুমি জরিপে তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন জায়গাটি বড়াল নদীর। তাই ভবন নির্মাণ না করার নির্দেশ বহাল রাখাতে বল্ হয়েছিল।

কিন্তু তিনি তা শোনেননি কিছুদিন পর তিনি আবার নির্মাণ কাজ শুরু করেন। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনের নজরে এলে উপজেলা প্রশাসন অবৈধ স্থাপনাগুলো ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়।

শনিবার দিনব্যাপি অভিযান পরিচালনা করে নদী দখল করে নির্মিত অবৈধ্য ভবনের অংশ বিশেষ ভেঙ্গে ফেলা হয়।

ঘটনার বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ নাহিদ হাসান খান বলেন, কারো নদী দখলের সুযোগ নেই। উপজেলা প্রশসনের নদী দখলের ব্যপারে সর্তক রয়েছেন।