ঢাকা ০১:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপস্থাপকের উপস্থাপনায় নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৩:০৫:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০২৩
  • / 146

হ্যালো, আমি উচ্ছ্বাস, একজন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপস্থাপক। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি, শিক্ষায় ও গবেষণায় বিভিন্ন ব্যবহার ও প্রভাব নিয়ে আলোচনার জন্য আজকের এই অনুষ্ঠানে সবাইকে স্বাগতম।

সোমবার (৩১ জুলাই) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপস্থাপকের এই কথাগুলো দিয়ে শুরু হয় নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আয়োজিত ‘Impact of Artificial Intelligence on Different Industries and Education’ শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠানের।

শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিভিন্ন দিকগুলোতে সচেতন করার জন্য আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ অংশেই উপস্থাপনার কাজটি করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় তৈরি উপস্থাপক।


এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম এবং রেজিস্ট্রার কমোডর এম মনিরুল ইসলাম বিএন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জি এম ফয়সাল।


অনুষ্ঠানের শুরুতে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষা ও গবেষণায় এর ব্যবহার ও কিছু টুলের কার্যকারিতা নিয়ে বিস্তারিত দেখানো হয়। আর সবশেষে আলোচনা করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাব্য আশংকার দিকগুলো নিয়ে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. ইমরান আলী এবং জ্যৈষ্ঠ প্রভাষক মো. আবদুল্লাহ আল জামান।


প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আনোয়ার হোসেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে তার ভাবনাগুলোর কথা তুলে ধরেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ উপাচার্য নজরুল ইসলাম ও রেজিস্ট্রার এম মনিরুল ইসলাম শিক্ষাখাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাবহারের বিভিন্ন দিকগুলো তুলে ধরেন।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জি এম ফয়সালের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।

এই রকম আরও টপিক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপস্থাপকের উপস্থাপনায় নর্দান ইউনিভার্সিটিতে সেমিনার

প্রকাশিত সময় ০৩:০৫:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০২৩

হ্যালো, আমি উচ্ছ্বাস, একজন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপস্থাপক। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি, শিক্ষায় ও গবেষণায় বিভিন্ন ব্যবহার ও প্রভাব নিয়ে আলোচনার জন্য আজকের এই অনুষ্ঠানে সবাইকে স্বাগতম।

সোমবার (৩১ জুলাই) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপস্থাপকের এই কথাগুলো দিয়ে শুরু হয় নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে আয়োজিত ‘Impact of Artificial Intelligence on Different Industries and Education’ শীর্ষক বিশেষ অনুষ্ঠানের।

শিক্ষার্থীদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিভিন্ন দিকগুলোতে সচেতন করার জন্য আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের সম্পূর্ণ অংশেই উপস্থাপনার কাজটি করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় তৈরি উপস্থাপক।


এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম এবং রেজিস্ট্রার কমোডর এম মনিরুল ইসলাম বিএন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জি এম ফয়সাল।


অনুষ্ঠানের শুরুতে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ নিয়ে আলোচনা করা হয়। শিক্ষা ও গবেষণায় এর ব্যবহার ও কিছু টুলের কার্যকারিতা নিয়ে বিস্তারিত দেখানো হয়। আর সবশেষে আলোচনা করা হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্ভাব্য আশংকার দিকগুলো নিয়ে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. মাজহারুল ইসলাম, মো. ইমরান আলী এবং জ্যৈষ্ঠ প্রভাষক মো. আবদুল্লাহ আল জামান।


প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আনোয়ার হোসেন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ে তার ভাবনাগুলোর কথা তুলে ধরেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ উপাচার্য নজরুল ইসলাম ও রেজিস্ট্রার এম মনিরুল ইসলাম শিক্ষাখাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যাবহারের বিভিন্ন দিকগুলো তুলে ধরেন।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জি এম ফয়সালের সমাপনী বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হয়।