ঢাকা ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনার সাঁথিয়ায় চাচার হাতে ভাতিজা খুন

সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৭:৩৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪
  • / 20



পাবনার সাঁথিয়ায় জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে চাচার কোদালের আঘাতে ভাতিজা আলামিন (২৯) এর মৃত্যু হয়েছে।

নিহত আলামিন উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়নের সিদ্দিনগর গ্রামের ইমারত হোসেনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইমারত হোসেন তার চাচা আব্দুর রশিদ মিয়ার নিকট থেকে ৩ বছর আগে তিন শতাংশ জমি ক্রয় করে ভোগ দখল করছেন। রশিদ মিয়া মারা যাবার পর তার ছেলে কামরুল ইসলাম (৪২) ওই জমি নিজের বলে দাবী করেন।

এই বিরোধের জেরে শনিবার ৬ এপ্রিল দুপুরে ইমারত জমি চাষ করতে গেলে কামরুল ও তার ছেলে সবুজ (১৮) তাকে বাধা দেন। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে কামরুল কোদাল দিয়ে ইমারতকে মারতে উদ্ধত হয়। তখন ইমারতে ছেলে আলামিন বাবাকে বাঁচাতে গেলে তার মাথায় কোদালের আঘাত লাগে। এবং আলামিন মাটিতে লুটিয়ে পরে।

তখন ইমারতের চিৎকার করলে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আলামিনকে মুমূর্ষু অবস্থায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে ক্রমেই তার অবনতি হলে ঢাকায় নেয়া হয়। ঢাকায় দুই দিন চিকিৎসার পর সোমবার ৮ এপ্রিল মারা যান আলামিন।

আলামিনের লাশ বাড়িতে এনে আজ মঙ্গলবার ৯ এপ্রিল দাফন করা হয়েছে। আলামিনের পিতা ইমারত হোসেন তার ছেলের হত্যাকারী পিতা-পুত্র কামরুল ও সবুজের ফাঁসির দাবী করেন।

এদিকে আলামিনের মৃত্যুর খবর শুনে কামরুল ও তার ছেলে সবুজ পলাতক রয়েছে।

এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছিল।

সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, মৃত্যুর খবর শুনেছি, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এই রকম আরও টপিক

পাবনার সাঁথিয়ায় চাচার হাতে ভাতিজা খুন

প্রকাশিত সময় ০৭:৩৪:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ এপ্রিল ২০২৪



পাবনার সাঁথিয়ায় জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে চাচার কোদালের আঘাতে ভাতিজা আলামিন (২৯) এর মৃত্যু হয়েছে।

নিহত আলামিন উপজেলার নন্দনপুর ইউনিয়নের সিদ্দিনগর গ্রামের ইমারত হোসেনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইমারত হোসেন তার চাচা আব্দুর রশিদ মিয়ার নিকট থেকে ৩ বছর আগে তিন শতাংশ জমি ক্রয় করে ভোগ দখল করছেন। রশিদ মিয়া মারা যাবার পর তার ছেলে কামরুল ইসলাম (৪২) ওই জমি নিজের বলে দাবী করেন।

এই বিরোধের জেরে শনিবার ৬ এপ্রিল দুপুরে ইমারত জমি চাষ করতে গেলে কামরুল ও তার ছেলে সবুজ (১৮) তাকে বাধা দেন। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে কামরুল কোদাল দিয়ে ইমারতকে মারতে উদ্ধত হয়। তখন ইমারতে ছেলে আলামিন বাবাকে বাঁচাতে গেলে তার মাথায় কোদালের আঘাত লাগে। এবং আলামিন মাটিতে লুটিয়ে পরে।

তখন ইমারতের চিৎকার করলে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে আলামিনকে মুমূর্ষু অবস্থায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে ক্রমেই তার অবনতি হলে ঢাকায় নেয়া হয়। ঢাকায় দুই দিন চিকিৎসার পর সোমবার ৮ এপ্রিল মারা যান আলামিন।

আলামিনের লাশ বাড়িতে এনে আজ মঙ্গলবার ৯ এপ্রিল দাফন করা হয়েছে। আলামিনের পিতা ইমারত হোসেন তার ছেলের হত্যাকারী পিতা-পুত্র কামরুল ও সবুজের ফাঁসির দাবী করেন।

এদিকে আলামিনের মৃত্যুর খবর শুনে কামরুল ও তার ছেলে সবুজ পলাতক রয়েছে।

এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছিল।

সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, মৃত্যুর খবর শুনেছি, অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।