ঢাকা ০৯:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ডাকসু জাকসুর মত আগামী নির্বাচনে জনগণ জামায়াতকে ভোট দিবে: রফিকুল ইসলাম খান

‎নিজস্ব প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৭:১৭:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 13



‎‎জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, ঢাবিতে যারাই ক্ষমতায় এসেছে শিবিরের উপর সীমাহীন জুলুম নির্যাতন করেছে। শিবির সন্দেহে শিক্ষার্থীদের হত্যা করা হয়েছে। হলের ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এখন সেই নির্যাতনের শিকার হওয়া শিবিরই সবার নিরাপদ ঠিকানা। ডাকসু ও জাকসুর হাওয়া সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। আগামী নির্বাচনে দেশের জনগণ জামায়াতে ইসলামীকে এভাবে ভোট দিয়ে সংসদে পাঠাবেন।

‎শনিবার ১৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাঁথিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে উপজেলা উলামা বিভাগ আয়োজিত উলামা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

‎তিনি বলেন, হাসিনা সরকার দেশকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের কাছে বিক্রি করে তাঁবেদারি রাষ্ট্র করার চেষ্টা করছিল। ইসলামকে নির্মূল করার সব আয়োজন সম্পুর্ণ করেছিল। এরই নমুনা হিসেবে মাওলানা নিজামীকে হত্যা করেছে, আব্দুস সোবহানকে নিষ্ঠুরভাবে জেল খানায় হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও ১১ জন কেন্দ্রীয় নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই শুরু হয়েছিল ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলন। যে জনগণ ফ্যাসিবাদী সরকারকে বিদায় করেছে। নতুন করে কোন ফ্যাসিবাদকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে না। ঢাবি ও জাবি থেকেই ইসলাম বিজয়ের সূচনা হয়েছে।

‎তিনি আরও বলেন, সাবেক বিচারপতি এসকে সিনহা ছিল সব নাটের গুরু, পরে শেখ হাসিনার দৌড়ানি খেয়ে পালিয়েছে। জামায়াত শিবিরের সাথে যারাই দূর্ব্যবহার করেছে তারাই পালিয়েছে। অবৈধ বিচারের সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এরা খুনি এদের কোন ক্ষমা নেই। হাসিনা নিজে পালিয়ে কুল পাননি। নেতাকর্মী এতিম হয়ে গেছে।

‎বিএনপির দূর্নীতি উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটি দল ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতিতে ৫ বারের চাম্পিয়ন হয়েছিল। যার নতুন করে নমুনা ৫ আগষ্টের পর দেখিয়েছে। দেশের মালিক মনে করে বালু খাওয়া, পাথর খাওয়া, চাঁদাবাজী, দখলদারিত্ব সহ সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। এরই প্রতিদান এখন পাচ্ছে। ‎ আগামীতে চাঁদাবাজ, দখলদার ও সন্ত্রাসী মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই।

সাঁথিয়া উপজেলা ওলামা বিভাগের সভাপতি মাওলানা আবু হানিফের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুসের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন, পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ব্যরিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন, পাবনা জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর মাওলানা আব্দুর রহিম, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ও পাবনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা মো: ইকবাল হোসাইন, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ও জেলা উলামা বিভাগের সেক্রেটারি মাওৱ আব্দুল গাফফার খান, সাঁথিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মোখলেছুর রহমান।

ডাকসু জাকসুর মত আগামী নির্বাচনে জনগণ জামায়াতকে ভোট দিবে: রফিকুল ইসলাম খান

প্রকাশিত সময় ০৭:১৭:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫



‎‎জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, ঢাবিতে যারাই ক্ষমতায় এসেছে শিবিরের উপর সীমাহীন জুলুম নির্যাতন করেছে। শিবির সন্দেহে শিক্ষার্থীদের হত্যা করা হয়েছে। হলের ছাদ থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এখন সেই নির্যাতনের শিকার হওয়া শিবিরই সবার নিরাপদ ঠিকানা। ডাকসু ও জাকসুর হাওয়া সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। আগামী নির্বাচনে দেশের জনগণ জামায়াতে ইসলামীকে এভাবে ভোট দিয়ে সংসদে পাঠাবেন।

‎শনিবার ১৩ সেপ্টেম্বর বিকেলে সাঁথিয়া সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে উপজেলা উলামা বিভাগ আয়োজিত উলামা সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

‎তিনি বলেন, হাসিনা সরকার দেশকে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের কাছে বিক্রি করে তাঁবেদারি রাষ্ট্র করার চেষ্টা করছিল। ইসলামকে নির্মূল করার সব আয়োজন সম্পুর্ণ করেছিল। এরই নমুনা হিসেবে মাওলানা নিজামীকে হত্যা করেছে, আব্দুস সোবহানকে নিষ্ঠুরভাবে জেল খানায় হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও ১১ জন কেন্দ্রীয় নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই শুরু হয়েছিল ফ্যাসিস্ট পতনের আন্দোলন। যে জনগণ ফ্যাসিবাদী সরকারকে বিদায় করেছে। নতুন করে কোন ফ্যাসিবাদকে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে দেওয়া হবে না। ঢাবি ও জাবি থেকেই ইসলাম বিজয়ের সূচনা হয়েছে।

‎তিনি আরও বলেন, সাবেক বিচারপতি এসকে সিনহা ছিল সব নাটের গুরু, পরে শেখ হাসিনার দৌড়ানি খেয়ে পালিয়েছে। জামায়াত শিবিরের সাথে যারাই দূর্ব্যবহার করেছে তারাই পালিয়েছে। অবৈধ বিচারের সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এরা খুনি এদের কোন ক্ষমা নেই। হাসিনা নিজে পালিয়ে কুল পাননি। নেতাকর্মী এতিম হয়ে গেছে।

‎বিএনপির দূর্নীতি উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটি দল ক্ষমতায় থাকতে দুর্নীতিতে ৫ বারের চাম্পিয়ন হয়েছিল। যার নতুন করে নমুনা ৫ আগষ্টের পর দেখিয়েছে। দেশের মালিক মনে করে বালু খাওয়া, পাথর খাওয়া, চাঁদাবাজী, দখলদারিত্ব সহ সকল অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। এরই প্রতিদান এখন পাচ্ছে। ‎ আগামীতে চাঁদাবাজ, দখলদার ও সন্ত্রাসী মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাই।

সাঁথিয়া উপজেলা ওলামা বিভাগের সভাপতি মাওলানা আবু হানিফের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুল কুদ্দুসের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন, পাবনা-১ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ব্যরিস্টার নাজিবুর রহমান মোমেন, পাবনা জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর মাওলানা আব্দুর রহিম, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ও পাবনা-৫ আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা মো: ইকবাল হোসাইন, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ও জেলা উলামা বিভাগের সেক্রেটারি মাওৱ আব্দুল গাফফার খান, সাঁথিয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা মোখলেছুর রহমান।