ঈশ্বরদীতে বিএনপির সদস্য পদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহের উদ্বোধন

- প্রকাশিত সময় ০৬:১৪:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
- / 4
ঈশ্বরদী উপজেলা ও পৌর বিএনপি আয়োজিত সদস্য পদ নারায়ণ ও নতুন সদস্য সংগ্রহের উদ্বোধন হয়েছে।
সোমবার ১৩ অক্টোবর দিনব্যাপী দাশুড়িয়ায় বিএনপি’র সদস্য পদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, ৯০’র স্বৈরাচার বিরোধী গণ আন্দোলনের মহানায়ক ও পাবনা জেলা বিএনপির সফল আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।
ঈশ্বরদী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক জিয়াউল হক সন্টু সরদারের সভাপতিত্বে ও পৌর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আজমল হোসেন ডাবলুর সঞ্চালনায় বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও পৌরসভার সাবেক মেয়র মোখলেসুর রহমান বাবলু, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন বিশ্বাস, সাবেক সদস্য সচিব অধ্যাপক আজমল হোসেন সুজন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা ও উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম তুহিন, উপজেলা কৃষক দলের আহবায়ক মোঃ পাঞ্জু সরদার, দাশুড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি আব্দুস সামাদ সুলভ মালিথা, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম রকি, পউপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তানবীর হাসান সুমন ও ঈশ্বরদী পৌরসভার সর্বশেষ ধানের শীষের প্রার্থী রফিকুল ইসলাম নয়ন প্রমুখ।
হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, ১৯৭৮ সালের পহেলা সেপ্টেম্বর বাংলা রাখাল রাজাখ্যাত শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিজ হাতে বাংলাদেশ জাতীয়বাদী দল বিএনপি’র প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকে এই দলের নেতাকর্মীরা আজ পর্যন্ত দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের কান্তি কালেও বন্যা জলোচ্ছ্বাস ও মহামারীতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
তিনি আরও বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান অল্প কিছুদিন দেশ সেবা করার সুযোগ পেয়েছিলেন। তিনি যদি দীর্ঘ সময় দেশ সেবার সুযোগ পেতেন তাহলে এদেশকে সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করতেন। তার সহধর্মিনী আপোষীণ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিন তিনবার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনিও দেশের ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছেন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে দেশে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে যায়। আগামী নির্বাচনে দল ক্ষমতায় এলে এদেশে ব্যাপক উন্নয়ন হবে।
তিনি আরো বলেন, ৭ই নভেম্বর না এলে বিএনপি’র জন্ম হতো না, আপনি আমি কেউ দল করতে পারতাম না। জিয়াউর রহমানকে বন্দী করে রেখেছিলেন। এদেশের সাধারণ সিপাহী জনতা তাকে মুক্ত করে নিয়ে এসেছিল। ৭ই নভেম্বর বিপ্লব ও গণসংহতি দিবস। কিন্তু আওয়ামী লীগ এই দিবসকে সেনাবাহিনী হত্যা দিবস বলে পালন করে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে খুনি বলে আখ্যা দিয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান হচ্ছে স্বাধীনতার ঘোষক এবং গণতন্ত্রের প্রবক্তা। জিয়াউর রহমান এদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনেছেন।