ঢাকা ০১:৪২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় পাবনায় দেশবরেণ্য শিল্পপতি স্কয়ার গ্র“পের প্রয়াত চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরীর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:০৪:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২০
  • / 77

শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় দেশবরেণ্য শিল্পপতি স্কয়ার গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরীর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী গতকাল রোববার বিশেষ প্রার্থণা সভাসহ নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে পাবনায় পালিত হয়।

এ উপলক্ষে ভোরে পাবনার বৈকন্ঠপুরের এস্ট্রাস খামারবাড়ির সমাধিতে পুস্পার্ঘ অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর সহধর্মিনী স্কয়ার মাতা অনিতা চৌধুরী, বড় ছেলে স্কয়ার গ্রæপের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী, মেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান রতœা পাত্র, মেজো ছেলে স্কয়ার র্ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী ও ছোট ছেলে অঞ্জন চৌধুরী পিন্টুসহ পরিবারের সদস্যরা।


দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় স্মরণসভা ও বিশেষ প্রার্থনা। সভায় পবিত্র বাইবেল পাঠ ও বক্তব্য দেন, ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ফেলোশিপের উপদেষ্টা ডেভিড প্রনব দাস। প্রার্থনা পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ফেলোশিপের সাধারন সম্পাদক রেভাঃ লিয়র পি সরকার। সবার উদ্যোশে প্রার্থনা করেন বাংলাদেশ ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ ফেলোশীপের সভাপতি কাজল সেন গুপ্ত।


দেশ বরেণ্য এই এই ব্যক্তিত্ব জন্ম গ্রহন করেন ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের আরুয়াকান্দি গ্রামে।

পিতার চাকরী সুত্রে তিনি পাবনা আসেন এবং সেখানেই তিনি স্থায়ী হন।

দেশের শিল্প বিপ্লবের এক অন্যতম অগ্রনায়ক বরেন্য এই ব্যক্তিত্ব স্কয়ার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশের প্রায় অর্ধ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি শিল্প, সংস্কৃতি ও সমাজ সেবায় রেখেছেন এক অনন্য দৃষ্টান্ত।


এ ছাড়া দুপুরে বৈকন্ঠপুর এস্ট্রাস খামার বাড়ীতে এক অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, পাবনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল রহিম লাল, জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ, পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস, পাবনা পৌরসভার মেয়র কামরুল হাসান মিন্টু।

সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ মোশারোফ হোসেন, লতিফ গ্রæপের চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, ইউনিভার্সাল গ্রæপের চেয়ারম্যান সোহানী হোসেন, প্রমুখ।

সকালে বিশেষ প্রার্থণায় ধর্মীয় ভাব গম্ভীর্য অনুসরণ করে স্যামসন চৌধুরীর আতœার শান্তি কামনা করা হয়। এ ছাড়া স্যামসন চৌধুরীর কর্মময় জীবনের উপর স্মৃতিচারণ করা হয়।

পরে ধর্মীয় গান, বিশেষ প্রার্থনা ও প্রায়ত স্যামসন এইচ চৌধুরীর জীবনী নিয়ে আলোচনা করা হয়।


অনুষ্ঠানে স্মৃতি চারণ করেন প্রায়ত স্যামসন এইচ চৌধুরীর সহধর্মীনী অনিতা চৌধুরী বলেন, তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন তিনি যেন তার প্রায়ত স্বামীর আর্দশ বুকে ধারন করে বেঁচে থাকতে পারেন।

তিনি তার ৩ ছেলে ১ মেয়ে ৮ নাতী নাতনী এবং তার প্রাণের প্রতিষ্ঠান স্কয়ার গ্র“প এবং প্রায়ত স্যাসসন এইচ চৌধুরীর আত্বার শান্তি কামনাত্বে সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।

প্রয়াত স্যামসন এইচ চৌধুরীর উপর স্মৃতিচারন করতে গিয়ে তার ছেলে তপন চৌধুরী বলেন, আমার বাবা চলে গেছেন ঠিক। কিন্ত তিনি ৫০ হাজার মানুষের দায়িত্ব আমাদের ওপর দিয়ে গেছেন।

আপনার আর্শিবাদ করবেন আমরা যেন তার মতো করেই এতো পরিচালনা করতে পারি। তার জীবদ্দশায় দেখেছি সে কোন দিন নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকেনি।

তিনি সমাজ ও তার ফ্যাক্টরীর সন্তানদের নিয়েই থাকতেন। আমরা তার আত্মার শান্তি কামনা করি।


বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী স্যামসন এইচ চৌধুরী ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার কাশীয়ানী থানার আড়–য়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তারা বাবা ছিলেন ইয়াকুব হোসেন চৌধুরী। স্যামসন চৌধুরী ভারতে পড়াশুনা শেষ করে ১৯৫২ সালে পাবনা জেলার আতাইকুলায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।

তার পিতা ছিলেন একটি ফার্মেসীর মেডিকেল অফিসার। ১৯৫৮ সালে চার বন্ধু মিলে আতাইকুলায় গড়ে তোলেন স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যালস। বর্তমানে স্কয়ার ফার্মায় ২৮ হাজারসহ স্কয়ার গ্র“পের ৫০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে।

স্যামসন চৌধুরী প্রাচীন ঢাকার ম্রেট্রোপলিটান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (এমসিসিআই) এর সাবেক সভাপতি, মাইডাসের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ফার্মাসিটিউক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশানের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বাংলাদেশ পাবলিক লিসটেড কোম্পানীজ অ্যাসোসিয়শন, চেয়ারম্যান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লি:, ঢাকা ক্লাবের আজীবন সদস্য।

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক, এক্সিকিউটিভ মেম্বর বাংলাদেশ ফ্রাঞ্চ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (আইসিসিআই), উপদেষ্টা ও সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি, প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ হারবাল প্রোডাক্টস প্রস্তুতকারক সমিতি, চেয়ারম্যান মিউচুয়্যাল ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটেড, সাবেক চেয়ারম্যান ও টাষ্ট্রি (টিআইবি), চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহবাজপুর টি এষ্টেট লি, পাবনা প্রেসক্লাবের জীবন সদস্য ছিলেন।

এ ছাড়া স্যামসন চৌধুরী ১৯৯৮ সালে আমেরিকান চ্ম্বোর কর্তৃক বিসনেজ এক্সিকিউটিভ অব দি ইয়ার, ২০০০- ২০০১ সালে ডেইলি স্টার এবং ডিএইচএল কর্তৃক বেষ্ট এন্টারপ্রেনার অব দি কান্ট্রি, ২০০৩ সালে মার্কেন্টাইল ব্যাংক এওয়ার্ড লাভ করেন, ২০০৫ সালে ব্যাংকার্স ফোরাম এওয়ার্ড লাভ করেন, ২০০৬ সালে আইসএবি ন্যাশনাল এওয়ার্ড লাভ করেন, ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে পর পর দুই বছর দেশের সর্বোচ্চ করদাতা হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৫ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক সেরা করদাতা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পান। ২০০৯ এবং ২০১০ সালে সিআইপি মনোনীত হন।

২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরে তিনি পরলোকগমন করেন। তাকে পাবনা শহরের বৈকন্ঠপুরের বাসভবন এস্ট্রাসে সমাহিত করা হয়। ২০১৬ সালে তিনি মযার্দাপুর্ন একুশে পদকে ভুষিত হন।

 

শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় পাবনায় দেশবরেণ্য শিল্পপতি স্কয়ার গ্র“পের প্রয়াত চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরীর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত সময় ০৬:০৪:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জানুয়ারী ২০২০

শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় দেশবরেণ্য শিল্পপতি স্কয়ার গ্রুপের প্রয়াত চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরীর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী গতকাল রোববার বিশেষ প্রার্থণা সভাসহ নানা কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে পাবনায় পালিত হয়।

এ উপলক্ষে ভোরে পাবনার বৈকন্ঠপুরের এস্ট্রাস খামারবাড়ির সমাধিতে পুস্পার্ঘ অর্পন করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁর সহধর্মিনী স্কয়ার মাতা অনিতা চৌধুরী, বড় ছেলে স্কয়ার গ্রæপের চেয়ারম্যান স্যামুয়েল এস চৌধুরী, মেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান রতœা পাত্র, মেজো ছেলে স্কয়ার র্ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক তপন চৌধুরী ও ছোট ছেলে অঞ্জন চৌধুরী পিন্টুসহ পরিবারের সদস্যরা।


দুপুরে অনুষ্ঠিত হয় স্মরণসভা ও বিশেষ প্রার্থনা। সভায় পবিত্র বাইবেল পাঠ ও বক্তব্য দেন, ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ফেলোশিপের উপদেষ্টা ডেভিড প্রনব দাস। প্রার্থনা পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ব্যাপ্টিস্ট চার্চ ফেলোশিপের সাধারন সম্পাদক রেভাঃ লিয়র পি সরকার। সবার উদ্যোশে প্রার্থনা করেন বাংলাদেশ ব্যাপ্টিষ্ট চার্চ ফেলোশীপের সভাপতি কাজল সেন গুপ্ত।


দেশ বরেণ্য এই এই ব্যক্তিত্ব জন্ম গ্রহন করেন ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের আরুয়াকান্দি গ্রামে।

পিতার চাকরী সুত্রে তিনি পাবনা আসেন এবং সেখানেই তিনি স্থায়ী হন।

দেশের শিল্প বিপ্লবের এক অন্যতম অগ্রনায়ক বরেন্য এই ব্যক্তিত্ব স্কয়ার প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশের প্রায় অর্ধ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি শিল্প, সংস্কৃতি ও সমাজ সেবায় রেখেছেন এক অনন্য দৃষ্টান্ত।


এ ছাড়া দুপুরে বৈকন্ঠপুর এস্ট্রাস খামার বাড়ীতে এক অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, পাবনা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল রহিম লাল, জেলা প্রশাসক কবীর মাহমুদ, পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস, পাবনা পৌরসভার মেয়র কামরুল হাসান মিন্টু।

সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ মোশারোফ হোসেন, লতিফ গ্রæপের চেয়ারম্যান আলহাজ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, ইউনিভার্সাল গ্রæপের চেয়ারম্যান সোহানী হোসেন, প্রমুখ।

সকালে বিশেষ প্রার্থণায় ধর্মীয় ভাব গম্ভীর্য অনুসরণ করে স্যামসন চৌধুরীর আতœার শান্তি কামনা করা হয়। এ ছাড়া স্যামসন চৌধুরীর কর্মময় জীবনের উপর স্মৃতিচারণ করা হয়।

পরে ধর্মীয় গান, বিশেষ প্রার্থনা ও প্রায়ত স্যামসন এইচ চৌধুরীর জীবনী নিয়ে আলোচনা করা হয়।


অনুষ্ঠানে স্মৃতি চারণ করেন প্রায়ত স্যামসন এইচ চৌধুরীর সহধর্মীনী অনিতা চৌধুরী বলেন, তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন তিনি যেন তার প্রায়ত স্বামীর আর্দশ বুকে ধারন করে বেঁচে থাকতে পারেন।

তিনি তার ৩ ছেলে ১ মেয়ে ৮ নাতী নাতনী এবং তার প্রাণের প্রতিষ্ঠান স্কয়ার গ্র“প এবং প্রায়ত স্যাসসন এইচ চৌধুরীর আত্বার শান্তি কামনাত্বে সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।

প্রয়াত স্যামসন এইচ চৌধুরীর উপর স্মৃতিচারন করতে গিয়ে তার ছেলে তপন চৌধুরী বলেন, আমার বাবা চলে গেছেন ঠিক। কিন্ত তিনি ৫০ হাজার মানুষের দায়িত্ব আমাদের ওপর দিয়ে গেছেন।

আপনার আর্শিবাদ করবেন আমরা যেন তার মতো করেই এতো পরিচালনা করতে পারি। তার জীবদ্দশায় দেখেছি সে কোন দিন নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকেনি।

তিনি সমাজ ও তার ফ্যাক্টরীর সন্তানদের নিয়েই থাকতেন। আমরা তার আত্মার শান্তি কামনা করি।


বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী স্যামসন এইচ চৌধুরী ১৯২৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার কাশীয়ানী থানার আড়–য়াকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তারা বাবা ছিলেন ইয়াকুব হোসেন চৌধুরী। স্যামসন চৌধুরী ভারতে পড়াশুনা শেষ করে ১৯৫২ সালে পাবনা জেলার আতাইকুলায় স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন।

তার পিতা ছিলেন একটি ফার্মেসীর মেডিকেল অফিসার। ১৯৫৮ সালে চার বন্ধু মিলে আতাইকুলায় গড়ে তোলেন স্কয়ার ফার্মাসিটিউক্যালস। বর্তমানে স্কয়ার ফার্মায় ২৮ হাজারসহ স্কয়ার গ্র“পের ৫০ হাজার কর্মকর্তা কর্মচারী রয়েছে।

স্যামসন চৌধুরী প্রাচীন ঢাকার ম্রেট্রোপলিটান চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (এমসিসিআই) এর সাবেক সভাপতি, মাইডাসের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ফার্মাসিটিউক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশানের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য, প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বাংলাদেশ পাবলিক লিসটেড কোম্পানীজ অ্যাসোসিয়শন, চেয়ারম্যান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লি:, ঢাকা ক্লাবের আজীবন সদস্য।

এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক, এক্সিকিউটিভ মেম্বর বাংলাদেশ ফ্রাঞ্চ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি, ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি (আইসিসিআই), উপদেষ্টা ও সাবেক সভাপতি বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি, প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ হারবাল প্রোডাক্টস প্রস্তুতকারক সমিতি, চেয়ারম্যান মিউচুয়্যাল ট্রাষ্ট ব্যাংক লিমিটেড, সাবেক চেয়ারম্যান ও টাষ্ট্রি (টিআইবি), চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাহবাজপুর টি এষ্টেট লি, পাবনা প্রেসক্লাবের জীবন সদস্য ছিলেন।

এ ছাড়া স্যামসন চৌধুরী ১৯৯৮ সালে আমেরিকান চ্ম্বোর কর্তৃক বিসনেজ এক্সিকিউটিভ অব দি ইয়ার, ২০০০- ২০০১ সালে ডেইলি স্টার এবং ডিএইচএল কর্তৃক বেষ্ট এন্টারপ্রেনার অব দি কান্ট্রি, ২০০৩ সালে মার্কেন্টাইল ব্যাংক এওয়ার্ড লাভ করেন, ২০০৫ সালে ব্যাংকার্স ফোরাম এওয়ার্ড লাভ করেন, ২০০৬ সালে আইসএবি ন্যাশনাল এওয়ার্ড লাভ করেন, ২০০৭ এবং ২০০৮ সালে পর পর দুই বছর দেশের সর্বোচ্চ করদাতা হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৫ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক সেরা করদাতা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি পান। ২০০৯ এবং ২০১০ সালে সিআইপি মনোনীত হন।

২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি সিঙ্গাপুরে তিনি পরলোকগমন করেন। তাকে পাবনা শহরের বৈকন্ঠপুরের বাসভবন এস্ট্রাসে সমাহিত করা হয়। ২০১৬ সালে তিনি মযার্দাপুর্ন একুশে পদকে ভুষিত হন।