ঢাকা ০৮:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

টাঙ্গাইলের সখীপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৬:০৮:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল ২০২০
  • / 61

বিশেষ প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের সখীপুরে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ নিয়ে এক প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে।

৮ এপ্রিল (বুধবার) রাতে উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের দিঘীরচালা গ্রামের নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। ওই শিক্ষক শামসুল হক বড়হামিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই শিক্ষকের আগে থেকেই শ্বাসকষ্ট ছিল। বিগত ৪ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন তিনি। মৃত্যুর আগে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। খবর পেয়ে বুধবার রাতেই ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও থানা পুলিশ ওই বাড়িতে যান।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম বিদ্যুত জানান, ওই শিক্ষক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি-না, তা নিশ্চিত হতে আজ এ নিয়ে পুরো ইউনিয়নে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবদুস সোবহান জানান, শিক্ষক শামসুল হক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি-না নিশ্চিত হতে স্থানীয়ভাবে মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য। ৯ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) সকালে নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা কেন্দ্র (আইইডিসিআর) এ পাঠানো হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসমাউল হুসনা লিজা বলেন, মৃত শিক্ষকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। ফলাফল না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে কিছুই বলা যাবে না। ওই বাড়ির সব লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার জন্য বলা হয়েছে।

টাঙ্গাইলের সখীপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু

প্রকাশিত সময় ০৬:০৮:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ এপ্রিল ২০২০

বিশেষ প্রতিনিধিঃ টাঙ্গাইলের সখীপুরে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ নিয়ে এক প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে।

৮ এপ্রিল (বুধবার) রাতে উপজেলার কাকড়াজান ইউনিয়নের দিঘীরচালা গ্রামের নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। ওই শিক্ষক শামসুল হক বড়হামিদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই শিক্ষকের আগে থেকেই শ্বাসকষ্ট ছিল। বিগত ৪ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন তিনি। মৃত্যুর আগে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। খবর পেয়ে বুধবার রাতেই ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও থানা পুলিশ ওই বাড়িতে যান।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তারিকুল ইসলাম বিদ্যুত জানান, ওই শিক্ষক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি-না, তা নিশ্চিত হতে আজ এ নিয়ে পুরো ইউনিয়নে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবদুস সোবহান জানান, শিক্ষক শামসুল হক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন কি-না নিশ্চিত হতে স্থানীয়ভাবে মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য। ৯ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) সকালে নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা কেন্দ্র (আইইডিসিআর) এ পাঠানো হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসমাউল হুসনা লিজা বলেন, মৃত শিক্ষকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। ফলাফল না আসা পর্যন্ত নিশ্চিত করে কিছুই বলা যাবে না। ওই বাড়ির সব লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার জন্য বলা হয়েছে।