ঢাকা ০৪:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে ১ জনের মৃত্যু

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৩:৫২:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুন ২০২০
  • / 69

খায়রুল খন্দকার, টাঙ্গাইলঃ টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নে বিলচাপড়া গ্রামের চান মাহমুদের ছেলে খাজা নাজিম উদ্দিন তালুকদার (৭৪) মারা যান।

সোমবার ১ জুন ভোররাতে তিনি মারা যান। প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ইসলামী ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় বিলচাপড়া কবর স্থানে সোমবার দুপুরে দাফন করা হয়।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান বাবলু জানান, মৃত ব্যক্তি ঢাকায় শ্যামলী পিসি কালচারে নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে কর্মরত ছিল। সেখানে কর্মরত অবস্থায় সর্দিকাশি ও জ্বরে ভুগছিলেন। গতকাল সে বাড়িতে আসতে চাইলে তার স্বজনরা ঢাকায় ডাক্তার দেখাতে পরামর্শ দেয় এবং বাড়ি আসতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু সে কোন ডাক্তার না দেখিয়ে নিজেই ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনে খান। রবিবার অসুস্থতা বোধ করলে রাতে একটি প্রাইভেট কার ভাড়া করে বাড়ি আসেন এবং একটি ঘরে একাই ঘুমোতে যায়। ভোরবেলা তিনি মারা যান। তার দাফনে স্থানীয়রা বাঁধা দিলে প্রসাশনের ‌সহযোগিতায় দাফন সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসলাম হোসাইন, ভূঞাপুর থানা পুলিশ, উপজেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্যকর্মী, ইসলামী ফাউন্ডেশন মিলে মৃত ব্যাক্তির লাশ দাফন সম্পন্ন করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহী উদ্দিন জানান, মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে ১ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত সময় ০৩:৫২:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুন ২০২০

খায়রুল খন্দকার, টাঙ্গাইলঃ টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে করোনার উপসর্গ নিয়ে উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নে বিলচাপড়া গ্রামের চান মাহমুদের ছেলে খাজা নাজিম উদ্দিন তালুকদার (৭৪) মারা যান।

সোমবার ১ জুন ভোররাতে তিনি মারা যান। প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ইসলামী ফাউন্ডেশনের সহযোগিতায় বিলচাপড়া কবর স্থানে সোমবার দুপুরে দাফন করা হয়।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান বাবলু জানান, মৃত ব্যক্তি ঢাকায় শ্যামলী পিসি কালচারে নিরাপত্তা প্রহরী হিসেবে কর্মরত ছিল। সেখানে কর্মরত অবস্থায় সর্দিকাশি ও জ্বরে ভুগছিলেন। গতকাল সে বাড়িতে আসতে চাইলে তার স্বজনরা ঢাকায় ডাক্তার দেখাতে পরামর্শ দেয় এবং বাড়ি আসতে নিষেধ করা হয়। কিন্তু সে কোন ডাক্তার না দেখিয়ে নিজেই ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনে খান। রবিবার অসুস্থতা বোধ করলে রাতে একটি প্রাইভেট কার ভাড়া করে বাড়ি আসেন এবং একটি ঘরে একাই ঘুমোতে যায়। ভোরবেলা তিনি মারা যান। তার দাফনে স্থানীয়রা বাঁধা দিলে প্রসাশনের ‌সহযোগিতায় দাফন সম্পন্ন করা হয়।

উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসলাম হোসাইন, ভূঞাপুর থানা পুলিশ, উপজেলা প্রশাসন, স্বাস্থ্যকর্মী, ইসলামী ফাউন্ডেশন মিলে মৃত ব্যাক্তির লাশ দাফন সম্পন্ন করেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহী উদ্দিন জানান, মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।