ঢাকা ১০:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে টাঙ্গাইল জেলাকে দুটি জোনে বিভক্ত

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১০:০১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুন ২০২০
  • / 77

কামরান পারভেজ ইভান, বিশেষ প্রতিনিধি: করোনা ভাইরাস শনাক্ত রোগীর হার বিবেচনা করে টাঙ্গাইল জেলায় হলুদ ও সবুজ (ইয়েলো ও গ্রীন) এ দুইটি জোনে বিভক্ত করা হয়েছে।

জোন ভিত্তিক বন্টনে ৮ টি উপজলাকে হলুদ (ইয়েলো) ও ৪ টি উপজেলাকে সবুজ (গ্রীন) জোন চিহ্নিত করা হয়।

জেলার হলুদ বা ইয়েলো জোনের উপজেলা হলো, টাঙ্গাইল সদর, মির্জাপুর, মধুপুর, ধনবাড়ি, গোপালপুর, সখিপুর, নাগরপুর ও কালিহাতী। সবুজ (গ্রীন) জোনের উপজেলা হলো, ঘাটাইল, ভূঞাপুর, বাসাইল ও দেলদুয়ার ।

টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক মো.শহীদুল ইসলাম জানান, করোনা শনাক্তের হার বিবেচনা করে জেলার ১২টি উপজেলার মধ্যে আটটি উপজেলাকে ইয়েলো এবং চারটি উপজেলাকে গ্রিন জোনে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এতে ইয়েলো জোনে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে অধিক তৎপরতা চালানো হবে। এছাড়া গ্রীন জোন গুলোতেও স্বাস্থ্য বিধি পালনে তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন এলাকাকে লাল, সবুজ ও হলুদ এই তিন কালার তিন ভাগে ভাগ করে জোনভিত্তিক লকডাউন করেছে সরকার।

ইতিমধ্যে কোথায় কী ধরনের অঞ্চল হবে সে ব্যাপারে বিস্তারিত রোডম্যাপ তুলে ধরা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে।

করোনা রোগী শনাক্তের হার অনুযায়ী লাল, হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করা হয়েছে।

তবে লাল, হলুদ ও সবুজ এই রঙ দিয়ে এলে কী বোঝানো হয়েছে তা অনেকেই জানেন না।

অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব এলাকায় করোনা আক্রান্তের হার অনেক বেশি। এসব এলাকায় লাখে ৩০ জনের বেশি সংক্রমিত ব্যক্তি থাকবেন।

ওই এলাকা পুরোপুরি লকডাউন থাকবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবে না। জরুরি সেবাদান ছাড়া সব ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

হলুদ জোনঃ রেড জোনের তুলনায় অনেক কম সংক্রমণ থাকলে হলুদ জোনে। লাখে ৩ থেকে ২৯ জন সংক্রমিত থাকলে সেই এলাকা হলুদ জোন হিসেবে চিহ্নিত হবে।

সবুজ জোনঃ ১৪ দিনের মধ্যে কোনো এলাকা বা জেলায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া না গেলে ওই জেলাকে সবুজ জোন বলা হবে।
তবে এ তিন জোনের প্রত্যেকে মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে।

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে টাঙ্গাইল জেলাকে দুটি জোনে বিভক্ত

প্রকাশিত সময় ১০:০১:১৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুন ২০২০

কামরান পারভেজ ইভান, বিশেষ প্রতিনিধি: করোনা ভাইরাস শনাক্ত রোগীর হার বিবেচনা করে টাঙ্গাইল জেলায় হলুদ ও সবুজ (ইয়েলো ও গ্রীন) এ দুইটি জোনে বিভক্ত করা হয়েছে।

জোন ভিত্তিক বন্টনে ৮ টি উপজলাকে হলুদ (ইয়েলো) ও ৪ টি উপজেলাকে সবুজ (গ্রীন) জোন চিহ্নিত করা হয়।

জেলার হলুদ বা ইয়েলো জোনের উপজেলা হলো, টাঙ্গাইল সদর, মির্জাপুর, মধুপুর, ধনবাড়ি, গোপালপুর, সখিপুর, নাগরপুর ও কালিহাতী। সবুজ (গ্রীন) জোনের উপজেলা হলো, ঘাটাইল, ভূঞাপুর, বাসাইল ও দেলদুয়ার ।

টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক মো.শহীদুল ইসলাম জানান, করোনা শনাক্তের হার বিবেচনা করে জেলার ১২টি উপজেলার মধ্যে আটটি উপজেলাকে ইয়েলো এবং চারটি উপজেলাকে গ্রিন জোনে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এতে ইয়েলো জোনে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে অধিক তৎপরতা চালানো হবে। এছাড়া গ্রীন জোন গুলোতেও স্বাস্থ্য বিধি পালনে তৎপরতা অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন এলাকাকে লাল, সবুজ ও হলুদ এই তিন কালার তিন ভাগে ভাগ করে জোনভিত্তিক লকডাউন করেছে সরকার।

ইতিমধ্যে কোথায় কী ধরনের অঞ্চল হবে সে ব্যাপারে বিস্তারিত রোডম্যাপ তুলে ধরা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে।

করোনা রোগী শনাক্তের হার অনুযায়ী লাল, হলুদ ও সবুজ জোনে ভাগ করা হয়েছে।

তবে লাল, হলুদ ও সবুজ এই রঙ দিয়ে এলে কী বোঝানো হয়েছে তা অনেকেই জানেন না।

অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাকে রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব এলাকায় করোনা আক্রান্তের হার অনেক বেশি। এসব এলাকায় লাখে ৩০ জনের বেশি সংক্রমিত ব্যক্তি থাকবেন।

ওই এলাকা পুরোপুরি লকডাউন থাকবে। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাড়ির বাইরে যেতে পারবে না। জরুরি সেবাদান ছাড়া সব ধরনের প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

হলুদ জোনঃ রেড জোনের তুলনায় অনেক কম সংক্রমণ থাকলে হলুদ জোনে। লাখে ৩ থেকে ২৯ জন সংক্রমিত থাকলে সেই এলাকা হলুদ জোন হিসেবে চিহ্নিত হবে।

সবুজ জোনঃ ১৪ দিনের মধ্যে কোনো এলাকা বা জেলায় নতুন করে করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া না গেলে ওই জেলাকে সবুজ জোন বলা হবে।
তবে এ তিন জোনের প্রত্যেকে মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে।