ঢাকা ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

পাবনায় হেযবুত তওহীদ কর্মী হত্যার ঘটনায় খুনীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৭:০৯:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২
  • / 79
সন্ত্রাসী হামলায় একজন নিহতের ঘটনায় খুনীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন হেযবুত তওহীদের।

স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭:০৯ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৪, ২০২২


২৩ আগস্ট (মঙ্গলবার) রাতে অরাজনৈতিক আন্দোলন হেযবুত তওহীদের পাবনা কার্যালয়ে আন্দোলনের সদস্যদের উপর আকস্মিক হামলা চালিয়েছে একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী। এ ঘটনায় সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের আঘাতে নিহত হন হেযবুত তওহীদের একজন কর্মী, আহত হন আরো দশজন।

রাত সাড়ে আটটার সময় হামলার ঘটনাটি ঘটে। এই বর্বোরচিত হামলা ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর হেযবুত তওহীদ। এতে মূল বক্তব্য দেন হেযবুত তওহীদের কেন্দ্রীয় কমিটির গণমাধ্যম সম্পাদক এস এম সামসুল হুদা। আরো বক্তব্য দেন হেযবুত তওহীদের সহকারী সাহিত্য সম্পাদক মো. আসাদ আলী, কেন্দ্রীয় অনলাইন প্রচার বিষয়ক সম্পাদক মুখলেছুর রহমান সুমন, ঢাকা মহানগরীর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানি, যাত্রাবাড়ি শাখা সভাপতি ওয়ালিউল্লাহ খান, মিরপুর শাখা সভাপতি আব্দুল হক বাবুল, মতিঝিল শাখা সভাপতি মেসবাহ উল ইসলাম প্রমুখ। তারা নেক্কারজনক এ হামলায় জড়িত সবাইকে গ্রেফতারের জোর দাবি জানান।

পাবনা শহরের চরঘোষপুর ৮ নং ওয়ার্ডের ভাটামোড় অবস্থিত কার্যালয়ে জেলা সভাপতি সেলিম শেখ আন্দোলনের ১৫/১৬ জন সদস্যকে নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করছিলেন। হঠাৎ করে ‘হেযবুত তওহীদের আস্তানা ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও, খ্রিষ্টানের আস্তানা ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’ শ্লোগান দিতে দিতে কার্যালয়ে ঢুকে পড়ে একদল সশস্ত্র হামলাকারী। তাদের হাতে ছিল ধারালো চাপাতি, হাঁসুয়া, রাম দা, লাঠিসোটা, জিআই পাইপ, লোহার রড ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র। কোনো কথা না বলে তারা বৈঠকে উপস্থিত সবার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে থাকে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দশজন সদস্য মারাত্মকভাবে আহত হন যাদের একজন পরবর্তীতে মারা যান। রাতেই দুজনকে জরুরি চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে মো. সুজন (৩৩) রাত আড়াইটায় মারা যান। -সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


পাবনায় হেযবুত তওহীদ কর্মী হত্যার ঘটনায় খুনীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন

প্রকাশিত সময় ০৭:০৯:০৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ অগাস্ট ২০২২
সন্ত্রাসী হামলায় একজন নিহতের ঘটনায় খুনীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন হেযবুত তওহীদের।

স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ০৭:০৯ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৪, ২০২২


২৩ আগস্ট (মঙ্গলবার) রাতে অরাজনৈতিক আন্দোলন হেযবুত তওহীদের পাবনা কার্যালয়ে আন্দোলনের সদস্যদের উপর আকস্মিক হামলা চালিয়েছে একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী। এ ঘটনায় সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের আঘাতে নিহত হন হেযবুত তওহীদের একজন কর্মী, আহত হন আরো দশজন।

রাত সাড়ে আটটার সময় হামলার ঘটনাটি ঘটে। এই বর্বোরচিত হামলা ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর হেযবুত তওহীদ। এতে মূল বক্তব্য দেন হেযবুত তওহীদের কেন্দ্রীয় কমিটির গণমাধ্যম সম্পাদক এস এম সামসুল হুদা। আরো বক্তব্য দেন হেযবুত তওহীদের সহকারী সাহিত্য সম্পাদক মো. আসাদ আলী, কেন্দ্রীয় অনলাইন প্রচার বিষয়ক সম্পাদক মুখলেছুর রহমান সুমন, ঢাকা মহানগরীর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানি, যাত্রাবাড়ি শাখা সভাপতি ওয়ালিউল্লাহ খান, মিরপুর শাখা সভাপতি আব্দুল হক বাবুল, মতিঝিল শাখা সভাপতি মেসবাহ উল ইসলাম প্রমুখ। তারা নেক্কারজনক এ হামলায় জড়িত সবাইকে গ্রেফতারের জোর দাবি জানান।

পাবনা শহরের চরঘোষপুর ৮ নং ওয়ার্ডের ভাটামোড় অবস্থিত কার্যালয়ে জেলা সভাপতি সেলিম শেখ আন্দোলনের ১৫/১৬ জন সদস্যকে নিয়ে সাংগঠনিক বৈঠক করছিলেন। হঠাৎ করে ‘হেযবুত তওহীদের আস্তানা ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও, খ্রিষ্টানের আস্তানা ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও’ শ্লোগান দিতে দিতে কার্যালয়ে ঢুকে পড়ে একদল সশস্ত্র হামলাকারী। তাদের হাতে ছিল ধারালো চাপাতি, হাঁসুয়া, রাম দা, লাঠিসোটা, জিআই পাইপ, লোহার রড ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র। কোনো কথা না বলে তারা বৈঠকে উপস্থিত সবার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপাতে থাকে থাকে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে দশজন সদস্য মারাত্মকভাবে আহত হন যাদের একজন পরবর্তীতে মারা যান। রাতেই দুজনকে জরুরি চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে মো. সুজন (৩৩) রাত আড়াইটায় মারা যান। -সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ