ঢাকা ১২:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

মাইজদি শরহরের নিউ লাইফ কেয়ার হাসপাতাল মালিকে নামে অর্থ আত্মসাতের মামলা

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০৪:২৯:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / 120

মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, নোয়াখালীঃ নোয়াখালীর মাইজদী নিউ লাইফ কেয়ার হাসপাতালের পরিচালক খোবাইব আরাফাতের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৭ লক্ষ টাকা এবং ৪৭ লক্ষ টাকা হাসপাতালের মালামাল আত্নসাতের অভিযোগে আদালতে মামলা করেছেন ইমদাদুল হক রনি নামের এক শেয়ার হোল্ডার।

জানা যায়, খোবাইব নিউ লাইফ কেয়ার হাসপাতাল করার জন্য সুকৌশলে কয়েক জনকে পার্টনারশিপ করে, তার মধ্যে প্রবাসী ও ছিলেন এক জন। সে কাউকে পরিচালক আবার কাউকে ম্যানেজিং ডাইরেক্টর করে আস্তা অর্জন করেছেন। হাসপাতালের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে হিসাব-নিকাশ, আয়-ব্যয়, আসবাব পত্র ও যন্ত্রাংশ ক্রয় সব সে একাই করেন এবং পরিচালক অন্যদের ক্রয় সংক্রান্ত বিল ভাউচার না দেখিয়ে তার নিকট রেখে দিতেন। এভাবে সে হাসপাতাল পরিচালনা করে আসতেছেন।

পরিচালকগন ও এমডি মনে সন্দেহ দানা বাঁধে বিভিন্ন অজুহাতে তার প্রতি। কারণ কোনো মাসিক মিটিং, রেজুলেশন সহ কোন কিছুই হাসাপাতাল তথ্য প্রমাণ, কাগজ পত্র নেই। ঠিক তখনই খোবাইব কে হিসাব নিকাশের জন্য চাপ প্রয়োগ করা হয়।

তখন সে লিখিত দেয় ৫ জুলাই ২০১৯ ইং তারিখে বসে সব হিসাব নিকাশ শেষ করবেন। সে ৪ সেপ্টেম্বর তারিখের হাসপালের সম্পদ ও আয় ব্যায়ের হিসাব দাখিল করার কথা। কিন্তু সে নিদিষ্ট তারিখে দাখিল না করে তাল বাহানা শুরু করে ।

কিছু দিন পর আবার ও একই প্রক্রিয়া সময় নেন ২য় বার। কিন্তু সে সময়ে ও সে হিসাব নিকাশ না দিয়ে পূনরায় তালবাহানা শুরু করে এবং হাসপাতালের লোকসান বলে কর্মচারীদের বেতন বন্ধ করে দেয় এবং কর্মচারীদের চাটায় শুরু করে দেন।

অনেকেই বেতন না পেয়ে নিজে চাকুরী ছেড়ে দেন আবার অনেকই নোয়াখালী সিভিল সার্জনকে লিখিত অভিযোগ জানান।

হাসপাতালের গুরুত্বে পূর্ণ পদে তার নিজের আত্নীয়দের রাখা হয়। কিছু দিন পরে হাসপাতালের কেয়ারটেকার ও কয়েক দিনের জন্য ছুটি দিয়ে হাসপাতাল থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়। খোবাইব আরাফাতের অসৎ উদ্যেশ হাসিল কারার জন্য। এ সুযোগে সে হাসপাতালের যন্ত্রাংশ, মেশিনপত্র ও মটর সাইকেল তার দায়িত্বে সরিয়ে নিয়ে বিক্রি করে দেন রাতের আধারে।

হাসপাতালের অন্য পরিচালকগণ কোন উপায় না দেখে গত ৩০ ডিসেম্ভর ২০১৯ তারিখে বিজ্ঞ সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে ইমদাদুল ইসলাম রনি বাদি হয়ে ১টি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। যাহার নং- ৯৮৭/২০১৯। বিজ্ঞ আদালত পিটিশন মামলা আমলে নিয়ে পিবিআই কে তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন।

মাইজদি শরহরের নিউ লাইফ কেয়ার হাসপাতাল মালিকে নামে অর্থ আত্মসাতের মামলা

প্রকাশিত সময় ০৪:২৯:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০

মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, নোয়াখালীঃ নোয়াখালীর মাইজদী নিউ লাইফ কেয়ার হাসপাতালের পরিচালক খোবাইব আরাফাতের বিরুদ্ধে প্রায় ৬৭ লক্ষ টাকা এবং ৪৭ লক্ষ টাকা হাসপাতালের মালামাল আত্নসাতের অভিযোগে আদালতে মামলা করেছেন ইমদাদুল হক রনি নামের এক শেয়ার হোল্ডার।

জানা যায়, খোবাইব নিউ লাইফ কেয়ার হাসপাতাল করার জন্য সুকৌশলে কয়েক জনকে পার্টনারশিপ করে, তার মধ্যে প্রবাসী ও ছিলেন এক জন। সে কাউকে পরিচালক আবার কাউকে ম্যানেজিং ডাইরেক্টর করে আস্তা অর্জন করেছেন। হাসপাতালের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে হিসাব-নিকাশ, আয়-ব্যয়, আসবাব পত্র ও যন্ত্রাংশ ক্রয় সব সে একাই করেন এবং পরিচালক অন্যদের ক্রয় সংক্রান্ত বিল ভাউচার না দেখিয়ে তার নিকট রেখে দিতেন। এভাবে সে হাসপাতাল পরিচালনা করে আসতেছেন।

পরিচালকগন ও এমডি মনে সন্দেহ দানা বাঁধে বিভিন্ন অজুহাতে তার প্রতি। কারণ কোনো মাসিক মিটিং, রেজুলেশন সহ কোন কিছুই হাসাপাতাল তথ্য প্রমাণ, কাগজ পত্র নেই। ঠিক তখনই খোবাইব কে হিসাব নিকাশের জন্য চাপ প্রয়োগ করা হয়।

তখন সে লিখিত দেয় ৫ জুলাই ২০১৯ ইং তারিখে বসে সব হিসাব নিকাশ শেষ করবেন। সে ৪ সেপ্টেম্বর তারিখের হাসপালের সম্পদ ও আয় ব্যায়ের হিসাব দাখিল করার কথা। কিন্তু সে নিদিষ্ট তারিখে দাখিল না করে তাল বাহানা শুরু করে ।

কিছু দিন পর আবার ও একই প্রক্রিয়া সময় নেন ২য় বার। কিন্তু সে সময়ে ও সে হিসাব নিকাশ না দিয়ে পূনরায় তালবাহানা শুরু করে এবং হাসপাতালের লোকসান বলে কর্মচারীদের বেতন বন্ধ করে দেয় এবং কর্মচারীদের চাটায় শুরু করে দেন।

অনেকেই বেতন না পেয়ে নিজে চাকুরী ছেড়ে দেন আবার অনেকই নোয়াখালী সিভিল সার্জনকে লিখিত অভিযোগ জানান।

হাসপাতালের গুরুত্বে পূর্ণ পদে তার নিজের আত্নীয়দের রাখা হয়। কিছু দিন পরে হাসপাতালের কেয়ারটেকার ও কয়েক দিনের জন্য ছুটি দিয়ে হাসপাতাল থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়। খোবাইব আরাফাতের অসৎ উদ্যেশ হাসিল কারার জন্য। এ সুযোগে সে হাসপাতালের যন্ত্রাংশ, মেশিনপত্র ও মটর সাইকেল তার দায়িত্বে সরিয়ে নিয়ে বিক্রি করে দেন রাতের আধারে।

হাসপাতালের অন্য পরিচালকগণ কোন উপায় না দেখে গত ৩০ ডিসেম্ভর ২০১৯ তারিখে বিজ্ঞ সিনিয়র জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ১নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে ইমদাদুল ইসলাম রনি বাদি হয়ে ১টি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। যাহার নং- ৯৮৭/২০১৯। বিজ্ঞ আদালত পিটিশন মামলা আমলে নিয়ে পিবিআই কে তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন।