ঢাকা ০৭:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে গ্রেফতার বুয়েট শিক্ষার্থীসহ ৩২ জনের জামিন মঞ্জুর

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ০১:৫০:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩
  • / 95

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওড় থেকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ (বুয়েট) বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রেফতার ৩২ শিক্ষার্থী জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২ আগস্ট) দুপুরে ১২টার দিকে জেলা জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ফারহান সাদিক পুলিশের রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করে। এরপর শুনানি শেষে ওই ছাত্রদের জামিন মঞ্জুর করেন। প্রত্যেকে ৫০০০ টাকা মুচলেকায় জামিন মঞ্জুর করা হয়।


আদালত সূত জানায়, দুপুর ১২টার দিকে আদালতের বিচারকের সামনে ১২ জনের জামিন আবেদন করেন ওই ছাত্রদের নিজ নিজ আইনজীবীরারা। এ সময় আদালত ছাত্রদের অভিভাবক ও আইনজীবীদের কথা সময় নিয়ে শুনেন। এরপর আদালত আসামিদের অভিভাবকের বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে সন্তুষজনক জবাব পেয়ে জামিন মঞ্জুর করেন।


আসামি পক্ষের আইনে তৈয়বুর রহমান বাবুল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালত এ মামলার ৩৪ আসামি মধ্যে ৩২ জনের জামিন মঞ্জুর করেছে।

এর আগে সোমবার (৩১ জুলাই) দুপুরে তাহিরপুর থানার এসআই মো. রাশেদুল কবির বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করেন। বিকেলে সুনামগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ ফারহান সাদিকের আদালতে হাজির করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।


গত রোববার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় তাহিরপুর উপজেলার ১ নম্বর শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের দুধের আউটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে টাঙ্গুয়ার হাওড়ের পাটলাই নদীর পাড়ে অবস্থান করা শহীদুলের ইঞ্জিনচালিত নৌকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

ওই ছাত্ররা হলেন: ইসলামী ছাত্রশিবিরের বুয়েট শাখার বাইতুল মাল সম্পাদক আফিফ আনোয়ার (২৪), তিনি চাঁদপুর জেলার মান্দারখিল গ্রামের আনোয়ারুল হকের ছেলে এবং বুয়েটের ম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড মেটারোলিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। বখতিয়ার নাফিস (২৪) টাঙ্গাইলের তক্তারচালা গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে এবং বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। সাইখ সাদিক (২১) মাগুরা জেলার দরিশইল গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে এবং বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। ইসমাইল ইবনে আজাদ (২১) নীলফামারী জেলার আবুল কালাম আজাদের ছেলে এবং বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র।

সাব্বির আহম্মেদ(২১) চাঁদপুর জেলার কাছিয়ারা গ্রামের সালেহ আহম্মদের ছেলে এবং বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র। তাজিমুর রাফি (২০) বাগেরহাট জেলার বারাকপুর গ্রামের শওকত আলীর ছেলে এবং বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মো. সাদ আদনান অপি (২২) চট্টগ্রাম জেলার আব্দুল কাঈয়ুমের ছেলে এবং ডিপার্টমেন্ট-বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। মো. শামীম আল রাজি (২০) জামালপুর জেলার পচাবহলা গ্রামের সেলিম সরকারের ছেলে এবং ডিপার্টমেন্ট-বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মো. আব্দুলাহ আল মুকিত (২৩) নঁওগা জেলার মো. আব্দুল কদ্দুছের ছেলে এবং যন্ত্রকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।

মো. জায়িম সরকার (২১) শেরপুর জেলার খোয়ারপাড় গ্রামের ফজলুল হক শাহিনের ছেলে এবং শিল্প ও উৎপাদন কৌশল বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। হাইছাম বিন মাহবুব (২৫) ফেনী জেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামের মো. মাহবুবুল হকের ছেলে এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মাহমুদুর হাসান (২২) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার জমাদারপাড়া গ্রামের নাইমুল হকের ছেলে এবং যন্ত্রকৌশল প্রকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। খালিদ আম্মার (২১) সাতক্ষীরা জেলার ইটাগাছা গ্রামের ওবায়দুল্লাহর ছেলে এবং আইপিই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। মো. ফাহাদুল ইসলাম (২৩) রাজশাহী জেলার হরিপুর গ্রামের এন্তাজুল হকের ছেলে এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।

তানভির আরাফাত ফাহিম (২১) রাজশাহী জেলার জামিরা গ্রামের ওমর ফারুকের ছেলে এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। এ টি এম আবরার মুহতাদী (২১) ঢাকা জেলার সাভার পৌর এলাকার এএফএম আনিছুর রহমানের ছেলে এবং  ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। মো. ফয়সাল হাবিব (২০) পাবনা জেলার শিবরামপুর গ্রামের মাছুদুর রহমানের ছেলে এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। আব্দুল বারি (২৪) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নয়লাভাঙ্গা গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে।

আনোয়ারুল্লাহ সিদ্দিকী (২৮) খুলনা জেলার বয়রা গ্রামের সিদ্দিক হেলালের ছেলে এবং বুয়েটের বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। মো. বাকি বিল্লাহ (২৮) বাগেরহাট জেলার সেকান্দার আলীর ছেলে এবং বুয়েটের সাবেক ছাত্র। মাহাদি হাসান (২৩) কুমিল্লা জেলার চিকুনীয়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে। আলী আম্মার মৌয়াজ (২৫) নারায়ণগঞ্জ জেলার সাদিপুর গ্রামের এ এম এম মুছার ছেলে এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে মাস্টার্স করছে বুয়েটে। টি এম তানভির হোসেন (২৬) সিরাজগঞ্জ জেলার চড়িয়াউজির গ্রামের মো. হায়দার আলীর ছেলে।

মো. রাশেদ রায়হান (২৪) ভোলা জেলার রসুলপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মিনারেল রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। সাকিব শাহরিয়ার (২৩) নোয়াখালী জেলার চরজুবলী গ্রামের জালাল উদ্দিন চৌধুরীর ছেলে এবং নভাল আর্কিটেকচার বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। ফায়েজ উস সোয়াইব (২৪) নীলফামারী জেলার আমবাড়ি গ্রামের সুলতান আলীর ছেলে এবং  মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। আব্দুর রাফি (২৫) নওগাঁ জেলার গোয়ালগ্রাম গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে এবং কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। আশ্রাফ আলী (২৫) চট্টগ্রাম জেলার পূর্ব বাকলিয়া এলাকার ইয়াকুব আলীর ছেলে।


মো. মাহমুদ হাসান (২৫) নরসিংদী জেলার চিনিসপুর গ্রামের মো. মোসাদ্দেক হোসেনের ছেলে। মো. এহসানুল হক (২৪) কুমিল্লা জেলার বিষ্ণুপুর গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে। মাঈন উদ্দিন (২৪) চট্টগ্রাম জেলার গারাংগিয়া গ্রামের আব্দুস শুক্কুরের ছেলে এবং তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। রাইয়ান আহম্মেদ সাজিদ (১৭) টাঙ্গাইল জেলার সখীপুর গ্রামের আবু হানিফের ছেলে। তানিমুল ইসলাম (১৫) বাগেরহাট জেলার বারাকপুর গ্রামের মো. হায়াত আলীর ছেলে। মো. আব্দুল্লাহ  মিয়া (১৮) নীলফামারী জেলার সাতজান গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে।

এই রকম আরও টপিক

টাঙ্গুয়ার হাওড়ে গ্রেফতার বুয়েট শিক্ষার্থীসহ ৩২ জনের জামিন মঞ্জুর

প্রকাশিত সময় ০১:৫০:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২ অগাস্ট ২০২৩

সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওড় থেকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ (বুয়েট) বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রেফতার ৩২ শিক্ষার্থী জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২ আগস্ট) দুপুরে ১২টার দিকে জেলা জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক ফারহান সাদিক পুলিশের রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করে। এরপর শুনানি শেষে ওই ছাত্রদের জামিন মঞ্জুর করেন। প্রত্যেকে ৫০০০ টাকা মুচলেকায় জামিন মঞ্জুর করা হয়।


আদালত সূত জানায়, দুপুর ১২টার দিকে আদালতের বিচারকের সামনে ১২ জনের জামিন আবেদন করেন ওই ছাত্রদের নিজ নিজ আইনজীবীরারা। এ সময় আদালত ছাত্রদের অভিভাবক ও আইনজীবীদের কথা সময় নিয়ে শুনেন। এরপর আদালত আসামিদের অভিভাবকের বিভিন্ন প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে সন্তুষজনক জবাব পেয়ে জামিন মঞ্জুর করেন।


আসামি পক্ষের আইনে তৈয়বুর রহমান বাবুল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালত এ মামলার ৩৪ আসামি মধ্যে ৩২ জনের জামিন মঞ্জুর করেছে।

এর আগে সোমবার (৩১ জুলাই) দুপুরে তাহিরপুর থানার এসআই মো. রাশেদুল কবির বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করেন। বিকেলে সুনামগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ ফারহান সাদিকের আদালতে হাজির করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।


গত রোববার (৩০ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় তাহিরপুর উপজেলার ১ নম্বর শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের দুধের আউটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে টাঙ্গুয়ার হাওড়ের পাটলাই নদীর পাড়ে অবস্থান করা শহীদুলের ইঞ্জিনচালিত নৌকা থেকে তাদের আটক করা হয়।

ওই ছাত্ররা হলেন: ইসলামী ছাত্রশিবিরের বুয়েট শাখার বাইতুল মাল সম্পাদক আফিফ আনোয়ার (২৪), তিনি চাঁদপুর জেলার মান্দারখিল গ্রামের আনোয়ারুল হকের ছেলে এবং বুয়েটের ম্যাটেরিয়ালস অ্যান্ড মেটারোলিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। বখতিয়ার নাফিস (২৪) টাঙ্গাইলের তক্তারচালা গ্রামের আব্দুস সামাদের ছেলে এবং বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। সাইখ সাদিক (২১) মাগুরা জেলার দরিশইল গ্রামের আলতাফ হোসেনের ছেলে এবং বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। ইসমাইল ইবনে আজাদ (২১) নীলফামারী জেলার আবুল কালাম আজাদের ছেলে এবং বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র।

সাব্বির আহম্মেদ(২১) চাঁদপুর জেলার কাছিয়ারা গ্রামের সালেহ আহম্মদের ছেলে এবং বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র। তাজিমুর রাফি (২০) বাগেরহাট জেলার বারাকপুর গ্রামের শওকত আলীর ছেলে এবং বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মো. সাদ আদনান অপি (২২) চট্টগ্রাম জেলার আব্দুল কাঈয়ুমের ছেলে এবং ডিপার্টমেন্ট-বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। মো. শামীম আল রাজি (২০) জামালপুর জেলার পচাবহলা গ্রামের সেলিম সরকারের ছেলে এবং ডিপার্টমেন্ট-বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মো. আব্দুলাহ আল মুকিত (২৩) নঁওগা জেলার মো. আব্দুল কদ্দুছের ছেলে এবং যন্ত্রকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।

মো. জায়িম সরকার (২১) শেরপুর জেলার খোয়ারপাড় গ্রামের ফজলুল হক শাহিনের ছেলে এবং শিল্প ও উৎপাদন কৌশল বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। হাইছাম বিন মাহবুব (২৫) ফেনী জেলার ছয়ঘরিয়া গ্রামের মো. মাহবুবুল হকের ছেলে এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। মাহমুদুর হাসান (২২) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার জমাদারপাড়া গ্রামের নাইমুল হকের ছেলে এবং যন্ত্রকৌশল প্রকৌশল বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। খালিদ আম্মার (২১) সাতক্ষীরা জেলার ইটাগাছা গ্রামের ওবায়দুল্লাহর ছেলে এবং আইপিই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। মো. ফাহাদুল ইসলাম (২৩) রাজশাহী জেলার হরিপুর গ্রামের এন্তাজুল হকের ছেলে এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র।

তানভির আরাফাত ফাহিম (২১) রাজশাহী জেলার জামিরা গ্রামের ওমর ফারুকের ছেলে এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। এ টি এম আবরার মুহতাদী (২১) ঢাকা জেলার সাভার পৌর এলাকার এএফএম আনিছুর রহমানের ছেলে এবং  ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। মো. ফয়সাল হাবিব (২০) পাবনা জেলার শিবরামপুর গ্রামের মাছুদুর রহমানের ছেলে এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। আব্দুল বারি (২৪) চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নয়লাভাঙ্গা গ্রামের মতিউর রহমানের ছেলে।

আনোয়ারুল্লাহ সিদ্দিকী (২৮) খুলনা জেলার বয়রা গ্রামের সিদ্দিক হেলালের ছেলে এবং বুয়েটের বস্তু ও ধাতব কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। মো. বাকি বিল্লাহ (২৮) বাগেরহাট জেলার সেকান্দার আলীর ছেলে এবং বুয়েটের সাবেক ছাত্র। মাহাদি হাসান (২৩) কুমিল্লা জেলার চিকুনীয়া গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে। আলী আম্মার মৌয়াজ (২৫) নারায়ণগঞ্জ জেলার সাদিপুর গ্রামের এ এম এম মুছার ছেলে এবং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে মাস্টার্স করছে বুয়েটে। টি এম তানভির হোসেন (২৬) সিরাজগঞ্জ জেলার চড়িয়াউজির গ্রামের মো. হায়দার আলীর ছেলে।

মো. রাশেদ রায়হান (২৪) ভোলা জেলার রসুলপুর গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে এবং পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মিনারেল রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। সাকিব শাহরিয়ার (২৩) নোয়াখালী জেলার চরজুবলী গ্রামের জালাল উদ্দিন চৌধুরীর ছেলে এবং নভাল আর্কিটেকচার বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। ফায়েজ উস সোয়াইব (২৪) নীলফামারী জেলার আমবাড়ি গ্রামের সুলতান আলীর ছেলে এবং  মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। আব্দুর রাফি (২৫) নওগাঁ জেলার গোয়ালগ্রাম গ্রামের মোখলেছুর রহমানের ছেলে এবং কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। আশ্রাফ আলী (২৫) চট্টগ্রাম জেলার পূর্ব বাকলিয়া এলাকার ইয়াকুব আলীর ছেলে।


মো. মাহমুদ হাসান (২৫) নরসিংদী জেলার চিনিসপুর গ্রামের মো. মোসাদ্দেক হোসেনের ছেলে। মো. এহসানুল হক (২৪) কুমিল্লা জেলার বিষ্ণুপুর গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে। মাঈন উদ্দিন (২৪) চট্টগ্রাম জেলার গারাংগিয়া গ্রামের আব্দুস শুক্কুরের ছেলে এবং তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র। রাইয়ান আহম্মেদ সাজিদ (১৭) টাঙ্গাইল জেলার সখীপুর গ্রামের আবু হানিফের ছেলে। তানিমুল ইসলাম (১৫) বাগেরহাট জেলার বারাকপুর গ্রামের মো. হায়াত আলীর ছেলে। মো. আব্দুল্লাহ  মিয়া (১৮) নীলফামারী জেলার সাতজান গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে।