ঢাকা ০১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

ভালুকায় বন ভূমি দখল ও চোরাই কাঠ পাচার কারী চক্রের দৌরাত্ব্য বাড়ছে

ময়মনসিংহ (ভালুকা) প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত সময় ০৫:০৪:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / 101

ময়মনসিংহ বিভাগীয় জেলাধীন ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ী বন বিট এলাকায় বনভূমি দখল ও কাঠ পাচার কারী চক্রের দৌরাত্ব্য বাড়ছে। সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ বিপাকে রয়েছে।

প্রাকৃতিক গজারি বন বাগানের গাছ রাতের আঁধারে কাঠ চোররা সময়, সময় কেটে নিয়ে সাবাড় করে দিচ্ছে।

অপর দিকে বন এলাকার ১০ কিলোমিটারের ভেতরে কড়াত কল স্থাপন নিষিদ্ধ কাগজ কলমে থাকলে ও বাস্তবে তা ভিন্ন গজারি কাঠ- আকাশমণি বন এলাকার আশপাশের কড়াত কল গুলো স্থাপিত করেছে এক শ্রেনীর প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এবংবৈধ-অবৈধ কাঠ চিড়াই করেন।

আর সে সকল কড়াত কল গুলো থেকে বন বিভাগের এক শ্রেনীর অসাধু বন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রতি মাসে হাজার-হাজার টাকা উৎকোচ নেয় বলে বলে অভিযোগ আছে। তবে স্থানীয় বন প্রহরীগন উৎকোচ এর কথা স্বীকার করতে রাজি নয়।

যেখানে কড়াত কল গুলো, বাটাজোর, কাচিঁনা, মল্লিবাড়ী, আঙ্গারগাড়া, চানঁপুর, ভায়াবহ, উথুরা, কাঠাঁলী সহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি কড়াত কল এলাকার সন্নিকটে বন বিভাগের প্রাকৃতিক বন বাগান গজারি গাছ আছে- আর যেখানে গজারি গাছ নেই, সে এলাকায় বন বিভাগ সরকারি খরচে আকাশমণি বাগান করেছেন বিগত সময়।

বন ভূমি তছরূপ ও আর গাছ উজাড়ে সিন্ডিকেট চক্রের সদস্যরা ব্যাপক শক্তিশালী রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়। যার ফলে সংশ্লিষট বন বিভাগ চোরাই কাঠ পাচার কিংবা বন ভূমি দখলদারীত্ব প্রতিরোধ মুলক ব্যবস্থা গড়তে তারা কৌশলের নিকট হেরে যায় বিভিন্ন সময়ে।

ভালুকায় বন ভূমি দখল ও চোরাই কাঠ পাচার কারী চক্রের দৌরাত্ব্য বাড়ছে

প্রকাশিত সময় ০৫:০৪:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২০

ময়মনসিংহ বিভাগীয় জেলাধীন ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ী বন বিট এলাকায় বনভূমি দখল ও কাঠ পাচার কারী চক্রের দৌরাত্ব্য বাড়ছে। সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ বিপাকে রয়েছে।

প্রাকৃতিক গজারি বন বাগানের গাছ রাতের আঁধারে কাঠ চোররা সময়, সময় কেটে নিয়ে সাবাড় করে দিচ্ছে।

অপর দিকে বন এলাকার ১০ কিলোমিটারের ভেতরে কড়াত কল স্থাপন নিষিদ্ধ কাগজ কলমে থাকলে ও বাস্তবে তা ভিন্ন গজারি কাঠ- আকাশমণি বন এলাকার আশপাশের কড়াত কল গুলো স্থাপিত করেছে এক শ্রেনীর প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এবংবৈধ-অবৈধ কাঠ চিড়াই করেন।

আর সে সকল কড়াত কল গুলো থেকে বন বিভাগের এক শ্রেনীর অসাধু বন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রতি মাসে হাজার-হাজার টাকা উৎকোচ নেয় বলে বলে অভিযোগ আছে। তবে স্থানীয় বন প্রহরীগন উৎকোচ এর কথা স্বীকার করতে রাজি নয়।

যেখানে কড়াত কল গুলো, বাটাজোর, কাচিঁনা, মল্লিবাড়ী, আঙ্গারগাড়া, চানঁপুর, ভায়াবহ, উথুরা, কাঠাঁলী সহ বিভিন্ন স্থানে। প্রতি কড়াত কল এলাকার সন্নিকটে বন বিভাগের প্রাকৃতিক বন বাগান গজারি গাছ আছে- আর যেখানে গজারি গাছ নেই, সে এলাকায় বন বিভাগ সরকারি খরচে আকাশমণি বাগান করেছেন বিগত সময়।

বন ভূমি তছরূপ ও আর গাছ উজাড়ে সিন্ডিকেট চক্রের সদস্যরা ব্যাপক শক্তিশালী রাজনৈতিক ছত্রছায়ায়। যার ফলে সংশ্লিষট বন বিভাগ চোরাই কাঠ পাচার কিংবা বন ভূমি দখলদারীত্ব প্রতিরোধ মুলক ব্যবস্থা গড়তে তারা কৌশলের নিকট হেরে যায় বিভিন্ন সময়ে।