ঢাকা ০৮:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

বাবার লা‌শের পা‌শে ভাইরাল ভি‌ডিওতে ৭ বছ‌রের শিশুটির প‌রিচয় পাওয়া গেল

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১২:১০:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ জুলাই ২০২১
  • / 74

নওগাঁ প্রতি‌নি‌ধিঃ সম্প্রতি রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বাবার লাশের পাশে ৭ বছরের শিশুর কান্না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে “নওগাঁর সাপাহার” উল্লেখ করা হয়। কিন্তু মার্তৃজগত ষ্টাফের অনুসন্ধানে অবশেষে কান্নারত সেই ভাইরাল শিশুটির খোঁজ পাওয়া যায়।

ভিডিওতে কান্নারত শিশুটি পোরশা উপজেলার চকবৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে মরিয়ম খাতুন।

ঘটনাটি সাপাহার উপজেলার নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার হলেও মূল ঘটনা পোরশা উপজেলা চকবিষ্ণুপুর কলোনী পাড়া এলাকায় ঘটেছে।

সরেজমিনে পোরশা উপজেলার চকবিষ্ণুপুর কলোনী পাড়া গ্রামে গিয়ে মৃতব্যক্তির পরিবারে সাথে কথা হলে তারা জানান, গত ৪ জুলাই শনিবারে ওই গ্রামের ফজর বিশ্বাসের ছেলে মজিবুর রহমানের শ্বাসকষ্ট আর জ্বর হয়।

পরে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে রাত ৯টার দিকে পোরশা সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন রবিবার সকাল ৮টার দিকে সরকারী অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান তার পরিবারের লোকজন।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহীতে চিকিৎসার পূর্বেই মৃত্যু হয় মজিবুরের। নিহত মজিবুর পেশায় হাঁড়ি পাতিলের ফেরিওয়ালা ছিলেন। এর আগে তাকে সাপাহার উপজেলায় ডাঃ হামিদের নিকট চিকিৎসা করানো হয়।

তার মৃত্যুর পরে লাশ বাড়ীতে আনার জন্য অ্যাম্বুলেন্স খুঁজতে যায় মজিবুরের শ্যালক আলমগীর হোসেন। এই ফাঁকে মজিবুরের ছোট মেয়ে মরিয়ম বাবার লাশের পাশে কান্নাকাটি করলে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়। পরে তার লাশ বিকেল ৪টায় বাড়ীতে আনা হয় এবং সন্ধ্যা ৬টায় দাফ

বাবার লা‌শের পা‌শে ভাইরাল ভি‌ডিওতে ৭ বছ‌রের শিশুটির প‌রিচয় পাওয়া গেল

প্রকাশিত সময় ১২:১০:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ জুলাই ২০২১

নওগাঁ প্রতি‌নি‌ধিঃ সম্প্রতি রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে বাবার লাশের পাশে ৭ বছরের শিশুর কান্না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে “নওগাঁর সাপাহার” উল্লেখ করা হয়। কিন্তু মার্তৃজগত ষ্টাফের অনুসন্ধানে অবশেষে কান্নারত সেই ভাইরাল শিশুটির খোঁজ পাওয়া যায়।

ভিডিওতে কান্নারত শিশুটি পোরশা উপজেলার চকবৃষ্ণপুর গ্রামের মৃত মজিবুর রহমানের ছোট মেয়ে মরিয়ম খাতুন।

ঘটনাটি সাপাহার উপজেলার নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার হলেও মূল ঘটনা পোরশা উপজেলা চকবিষ্ণুপুর কলোনী পাড়া এলাকায় ঘটেছে।

সরেজমিনে পোরশা উপজেলার চকবিষ্ণুপুর কলোনী পাড়া গ্রামে গিয়ে মৃতব্যক্তির পরিবারে সাথে কথা হলে তারা জানান, গত ৪ জুলাই শনিবারে ওই গ্রামের ফজর বিশ্বাসের ছেলে মজিবুর রহমানের শ্বাসকষ্ট আর জ্বর হয়।

পরে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে রাত ৯টার দিকে পোরশা সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন রবিবার সকাল ৮টার দিকে সরকারী অ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান তার পরিবারের লোকজন।

বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজশাহীতে চিকিৎসার পূর্বেই মৃত্যু হয় মজিবুরের। নিহত মজিবুর পেশায় হাঁড়ি পাতিলের ফেরিওয়ালা ছিলেন। এর আগে তাকে সাপাহার উপজেলায় ডাঃ হামিদের নিকট চিকিৎসা করানো হয়।

তার মৃত্যুর পরে লাশ বাড়ীতে আনার জন্য অ্যাম্বুলেন্স খুঁজতে যায় মজিবুরের শ্যালক আলমগীর হোসেন। এই ফাঁকে মজিবুরের ছোট মেয়ে মরিয়ম বাবার লাশের পাশে কান্নাকাটি করলে সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়। পরে তার লাশ বিকেল ৪টায় বাড়ীতে আনা হয় এবং সন্ধ্যা ৬টায় দাফ