ঢাকা ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞপ্তি :
সারাদেশের জেলা উপোজেলা পর্যায়ে দৈনিক স্বতঃকণ্ঠে সংবাদকর্মী নিয়োগ চলছে । আগ্রহী প্রার্থীগন জীবন বৃত্তান্ত ইমেইল করুন shatakantha.info@gmail.com // দৈনিক স্বতঃকণ্ঠ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৭১১-৩৩৩৮১১, ০১৭৪৪-১২৪৮১৪

৫২ ঘণ্টা পর শিশুর গলা থেকে বের হলো সেফটিপিন

বার্তাকক্ষ
  • প্রকাশিত সময় ১২:১৬:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২
  • / 105
তিন বছর বয়সী সোহানা আক্তার জিদনী বর্তমানে ও আগের গলায় আটকে যাওয়া সেফটিপিনসহ।

ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১১:৫৩ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৭, ২০২২


নুডলস খেতে গিয়ে তিন বছর বয়সী সোহানা আক্তার জিদনীর গলায় আটকে যায় এক সেফটিপিন। এতে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুটি। দুশ্চিন্তায় দিন কাটে বাবা-মা ও স্বজনদের। শিশুকে বাঁচাতে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ছুটকে থাকেন তার বাবা-মা। নানা শঙ্কা, দুশ্চিন্তা ও ভয় পার করে ৫২ ঘণ্টা পর অবশেষে শিশুর গলা থেকে বের করা হলো সেফটিপিন।

গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কোনো অপারেশন ছাড়াই অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে ওই শিশুর গলা থেকে সেফটিপিনটি বের করা হয়। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে মা-বাবার সঙ্গে নাটোরে নিজ বাড়িতে ফিরে শিশুটি।

শিশু সোহানা নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের বড় বাদকয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে।

শফিকুল ইসলাম জানান, মেয়ে সোহানা বরাবরই নুডলস পছন্দ করে। অন্যান্য দিনের মতো গত বুধবার বিকাল ৫টার দিকে মা জুলেখার কাছে নুডলস খাওয়ার সময় গলায় ওই সেফটিপিন চলে যায়। শিশুটি তখন বমি করতে থাকে।

তিনি আরও জানান, একপর্যায়ে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রামেক হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানে এক্স-রে করে দেখা যায়, শিশুর খাদ্যনালিতে একটি সেফটিপিন আটকে আছে। কিন্তু ওই সেফটিপিন বের করার মতো মেশিন অকেজো থাকায় চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। সেখানেই শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেশিনের মাধ্যমে সেফটিপিনটি বের করেন ডাক্তাররা। পরে রাত ৩টার দিকে বাড়ি ফিরেন তারা।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ


৫২ ঘণ্টা পর শিশুর গলা থেকে বের হলো সেফটিপিন

প্রকাশিত সময় ১২:১৬:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২২
তিন বছর বয়সী সোহানা আক্তার জিদনী বর্তমানে ও আগের গলায় আটকে যাওয়া সেফটিপিনসহ।

ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
প্রকাশিত: ১১:৫৩ অপরাহ্ন, আগষ্ট ২৭, ২০২২


নুডলস খেতে গিয়ে তিন বছর বয়সী সোহানা আক্তার জিদনীর গলায় আটকে যায় এক সেফটিপিন। এতে অসুস্থ হয়ে পড়ে শিশুটি। দুশ্চিন্তায় দিন কাটে বাবা-মা ও স্বজনদের। শিশুকে বাঁচাতে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে ছুটকে থাকেন তার বাবা-মা। নানা শঙ্কা, দুশ্চিন্তা ও ভয় পার করে ৫২ ঘণ্টা পর অবশেষে শিশুর গলা থেকে বের করা হলো সেফটিপিন।

গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে কোনো অপারেশন ছাড়াই অত্যাধুনিক মেশিনের সাহায্যে ওই শিশুর গলা থেকে সেফটিপিনটি বের করা হয়। পরে রাত সাড়ে ৩টার দিকে মা-বাবার সঙ্গে নাটোরে নিজ বাড়িতে ফিরে শিশুটি।

শিশু সোহানা নাটোরের লালপুর উপজেলার বিলমাড়িয়া ইউনিয়নের বড় বাদকয়া গ্রামের শফিকুল ইসলামের মেয়ে।

শফিকুল ইসলাম জানান, মেয়ে সোহানা বরাবরই নুডলস পছন্দ করে। অন্যান্য দিনের মতো গত বুধবার বিকাল ৫টার দিকে মা জুলেখার কাছে নুডলস খাওয়ার সময় গলায় ওই সেফটিপিন চলে যায়। শিশুটি তখন বমি করতে থাকে।

তিনি আরও জানান, একপর্যায়ে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রামেক হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সেখানে এক্স-রে করে দেখা যায়, শিশুর খাদ্যনালিতে একটি সেফটিপিন আটকে আছে। কিন্তু ওই সেফটিপিন বের করার মতো মেশিন অকেজো থাকায় চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন। সেখানেই শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মেশিনের মাধ্যমে সেফটিপিনটি বের করেন ডাক্তাররা। পরে রাত ৩টার দিকে বাড়ি ফিরেন তারা।

 


 আরও পড়ুনঃ

 আরও পড়ুনঃ